আরানমুলার পার্থসারথি মন্দিরের ঐতিহাসিক ঐতিহ্যে! - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Saturday, 1 January 2022

আরানমুলার পার্থসারথি মন্দিরের ঐতিহাসিক ঐতিহ্যে!

 







কারুশিল্পের জন্য নিবেদিত, আরানমুলা এমন একটি স্থান যা বিশেষ করে তার সাংস্কৃতিক পরিচয়ের জন্য পরিচিত, কিন্তু পরিহাসের বিষয় হল, এটি ততটা প্রসিদ্ধ নয় যতটা হওয়া উচিৎ ছিল। তাই আজ আমরা সেখানে এমন একটি অনন্য স্থান সম্পর্কে জানব...



 "পার্থসারথি মন্দির"


এই মন্দিরটি আরানমুলার ঐতিহাসিক ঐতিহ্যের স্তম্ভ। কেরালার ঐতিহ্যবাহী শৈলীতে নির্মিত এই মন্দিরটি খুবই মহৎ এবং পরিচ্ছন্ন। কৃষ্ণকে উৎসর্গ করা এই মন্দিরটি পাম্বা নদীর তীরে নির্মিত। এর স্থাপত্য দেখে, দূরদর্শিতা  কারিগররা স্পষ্টতই পরিচিত। বন্যা এড়াতে তিনি এই মন্দিরটি অনেক উচ্চতায় তৈরি করেছেন। শবরীমালা মন্দিরে আয়াপ্পার পূজা শুরুর আগে যে শোভাযাত্রা বের করা হয়েছিল তাতেও এই মন্দিরটি একটি স্টপ। আয়াপ্পার সোনার পোশাক।  এই মন্দিরে ত্রাভাঙ্কোরের রাজাকেও রাখা হয়, যাকে এখান থেকে পূর্ণ আচার-অনুষ্ঠান সহ ডিসেম্বরের শেষে সবরীমালায় নিয়ে যাওয়া হয়। এই মন্দিরটি তার 'ভাল্লা সাদা' অর্থাৎ ওনাম ভোজের জন্য বিখ্যাত। ওনামের সময় এই ভোজের আয়োজন করা হয়। এর জন্য '  মালয়ালি ক্যালেন্ডারের 'চিংম' মাসের অষ্টমী রোহিণীর দিনটি স্থির করা হয়েছে। সেই দিন এই ভোজের আয়োজন করা হয়। এই ভোজ একটি বিশাল ভান্ডারের মতো, যাতে ষাটটিরও বেশি খাবার পরিবেশন করা হয়। এই সবই তৈরি করা হয় দান করা সামগ্রী থেকে। বিখ্যাত গায়ক কে জে ইসুদাস এখানে অনুষ্ঠিত সদ্যাসে একদিনের ভোজসভার খরচও বহন করেন।  প্রাচীনকাল থেকেই পার্থসারথি মন্দিরে ওনাম উপলক্ষে সাদিয়ার আয়োজন হয়ে আসছে।



No comments:

Post a Comment

Post Top Ad