প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে, আপনার খাদ্যতালিকায় এই ফলগুলি অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ এবং সেইসাথে ওয়ার্কআউটের পরেও এই ফলগুলি খাওয়া উচিৎ।
পেয়ারা :- প্রোটিনের জন্য আপনি পেয়ারা খেতে পারেন। এর মজ্জায় প্রোটিনের সাথে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ১০০ গ্রাম পেয়ারায় প্রায় ২.৫৫ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
কিউই :- কিউইতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। এ ছাড়া কিউই ভিটামিন-সি, ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন-ই, ফোলেট উপাদানে ভরপুর। ১০০ গ্রাম কিউইতে প্রায় ১.০৬ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে।
খরবুজ :- খরবুজ প্রোটিনের একটি ভাল উৎস। এই ফলটিতে অ্যান্টি-ক্যান্সার উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরে টিউমার বাড়তে বাধা দেয়। ১০০ গ্রাম খরবুজে প্রায় ০.৮৪ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
পাকা কাঁঠাল :- একটি পাকা কাঁঠাল প্রোটিন সমৃদ্ধ। ১০০ গ্রাম কাঁঠালে প্রায় ১.৭২ গ্রাম প্রোটিন থাকে, যা আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্ল্যাকবেরি এবং রাস্পবেরি :-
ব্ল্যাকবেরি এবং রাস্পবেরি খেলে শরীরে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ানো যায়। এ ছাড়া ১০০ গ্রাম ব্ল্যাকবেরিতে প্রায় ১.৩৯ গ্রাম এবং ১০০ গ্রাম রাস্পবেরিতে প্রায় ১.২ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
এপ্রিকট :- এপ্রিকটে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। এছাড়াও এতে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে এবং ভিটামিন-ই পাওয়া যায়। ১০০ গ্রাম এপ্রিকটে প্রায় ১.৪ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।
কলা :- কলা খেলে আপনার শরীর প্রচুর প্রোটিন পায়। ১০০ গ্রাম কলায় প্রায় ১.০৯ গ্রাম প্রোটিন থাকে, যা শারীরিক শক্তি দেয়।
কমলা :- কমলালেবু প্রোটিন সমৃদ্ধ। এতে প্রচুর পরিমাণে জল, ফাইবার এবং ভিটামিন রয়েছে। এ ছাড়া ১০০ গ্রাম কমলালেবুতে রয়েছে প্রায় ০.৯৪ গ্রাম প্রোটিন।
চেরি :- লাল চেরি প্রোটিন এবং অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ, যা প্রদাহ এবং আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম চেরিতে প্রায় ১.০৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
প্রোটিনের ঘাটতি পূরণের জন্য এই ফলগুলি খাওয়া উচিৎ এবং সঠিক পরিমাণে খাওয়া উচিৎ।
No comments:
Post a Comment