* শিশুর পড়াশোনার টাইম টেবিল এমনভাবে সেট করুন যাতে সে আট ঘণ্টা ঘুমাতে পারে। ঘুমের অভাবে শিশুরা ক্লান্ত ও অলস বোধ করে।
* শিশুর খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট ও চর্বি থাকাও জরুরি। এগুলি শিশুকে শক্তি এবং ক্যালরি সরবরাহ করে, যা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়।
* শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্যও প্রোটিন গুরুত্বপূর্ণ, তাই শিশুর খাদ্যতালিকায় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, মসুর ডাল, ডিম, মাছ ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করুন।
* শিশুদের খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করা নিশ্চিত করুন। এতে রয়েছে আয়রন, প্রোটিন, ফাইবার এবং ক্যালসিয়াম, যা মস্তিষ্কের সক্রিয়তা বাড়াতে কাজ করে।
* শিশুর খাদ্যতালিকায় শুকনো ফল যেমন আখরোট, বাদাম, পেস্তা এবং কাজু অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না, এতে প্রাকৃতিক (মনোস্যাচুরেটেড) ফ্যাট যেমন ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা শিশুদের মস্তিষ্ক ও স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। দ্রুত
* শিশুদের খাদ্যতালিকায় আয়রন সমৃদ্ধ জিনিস যেমন মাংস, ডিম, সবুজ শাক-সবজি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করুন। রক্ত বৃদ্ধির পাশাপাশি আয়রন ঘনত্ব বাড়াতেও সহায়ক।
* শিশুদের প্রতিদিন একটি করে ফল যেমন আপেল, কলা, কমলা ইত্যাদি খাওয়ান। ফল ফাইবার সমৃদ্ধ, যা শিশুদের দীর্ঘ সময়ের জন্য শক্তি দেয়।
* শিশুদের খুব মিষ্টি, ভাজা এবং মশলাদার খাবার দেবেন না, বিশেষ করে পরীক্ষার দিনগুলিতে। এটি তাদের অলস করে তুলবে, তাদের পড়াশোনায় ভালো লাগবে না এবং তাদের স্বাস্থ্যেরও অবনতি হতে পারে।
* পরীক্ষার দিন শিশুদের বাইরের খাবারও দেবেন না। এটি তাদের সংক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলতে পারে।
* পরীক্ষার দিন শিশুদেরকে খুব বেশি ক্যাফেইনযুক্ত জিনিস যেমন চা-কফি দেবেন না। এগুলো তাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
* এমনকি পরীক্ষার সময় শিশুদের বাইরের খাবার খেতে দেবেন না। এটি শিশুদের মধ্যে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যতটা সম্ভব বাইরের খাবার এড়িয়ে চলুন। রেস্টুরেন্টের খাবার না খাওয়ার চেষ্টা করুন।
No comments:
Post a Comment