গেঁটেবাত একটি জেনেটিক এবং লাইফস্টাইল রোগ। প্রাথমিক চিকিৎসা উপশম দিতে পারে। এই রোগটি মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে বেশি তীব্র হয়। সাধারণত ৩০ থেকে ৩৫ বছর বয়সে এই রোগের লক্ষণ দেখা যায়। যদি সময়মতো এর চিকিৎসা করা হয় এবং জীবনধারা পরিবর্তন করা হয়, তাহলে জয়েন্টের ব্যথার সমস্যা এড়ানো যায়।
বাত আট প্রকার। রিউমাটয়েড, সোরিয়াটিক, অস্টিও সোরিয়াসিস, পলিমায়ালজিয়া রিউম্যাটিকা, অ্যাঙ্কাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস, রিঅ্যাকটিভ, গাউট বা পিণ্ড এবং সিউডোগআউট হল আর্থ্রাইটিস।
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা: শরীরের যে কোনো অংশে বাত হতে পারে। যখন ইউরিক অ্যাসিড হাড়ের জয়েন্টে জমতে শুরু করে, তখন ধীরে ধীরে তা গাউটে রূপ নেয়। ইউরিক অ্যাসিডের প্রধান কারণ ভুল খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রা।
এড়িয়ে চলুন: গেঁটেবাত হলে খাবারের বিশেষ যত্ন নিতে হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, আলু, ভাত, ভাজা জিনিস খাওয়া উচিৎ নয়। এছাড়াও, শীতকালে ঠান্ডা জলে স্নান করা এড়িয়ে চলুন এবং শীত ও বৃষ্টিতে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
জয়েন্টে ইউরিক অ্যাসিড জমে জয়েন্টে ব্যথা, ফোলাভাব, জ্বর, ক্লান্তি হয়। প্রথম দিকে আঙ্গুলে ব্যথা হয়। অনেক সময় বাতের কারণে আঙ্গুল বাঁকে না। কব্জিও ফুলে যায়। বিশেষ করে শীত ও বর্ষাকালে সমস্যা বেশি হয়।
No comments:
Post a Comment