প্রেসকার্ড নিউস ডেস্ক :- শরীরে পিউরিন ভেঙ্গে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। সাধারণত এটি প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। কিন্তু যখন শরীরে এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়, তখন এটি কিডনির কাজ করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে শুরু করে। এক্ষেত্রে এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। যদি এটি সময়মতো চিকিৎসা করা না হয়, তবে এর কারণে শরীরের অনেক অংশে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করে। যেমন জয়েন্টে ব্যথা এবং হাঁটুতে ফোলাভাব। এমন পরিস্থিতিতে, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াও, আপনি কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে এই সমস্যাটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
তুলসী পাতা ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে:-
আমরা সবাই জানি যে তুলসী পাতার অনেক গুণ রয়েছে। এতে ভিটামিন এ, ডি, আয়রন, ফাইবার, অ্যালসোলিক, ইউজেনল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। যদি কোনও ব্যক্তি ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির সমস্যায় ভুগছেন, তাহলে তার তুলসী পাতা খাওয়া উচিৎ। এটি তাকে শীঘ্রই স্বস্তি দেবে।
তুলসী পাতা কিভাবে ব্যবহার করা যাবে :-
খালি পেটে রোজ
প্রথমে ৫ থেকে ৬ টি তুলসী পাতা জল দিয়ে ধুয়ে, কালোজিরা এবং দেশি ঘি মিশিয়ে তুলসী পাতা খেতে হবে।
উপকারিতা :-
ইউরিক অ্যাসিডের রোগীরা জলে হলুদ মিশিয়ে এই ২ টি জিনিস পান করলে এর প্রভাব বোঝা যাবে।
শীতের ঠাণ্ডায় তুলসী পাতা খেলে সর্দি কাশি কমে যায়।
যদি কোথাও আঘাত লাগে, তাহলে তুলসী পাতা পিষে ব্যথা জায়গায় লাগালে ক্ষত দ্রুত সেরে যায়। তুলসীতে আছে ব্যাকটেরিয়া বিরোধী উপাদান।
এছাড়া তুলসী পাতা মহিলাদের অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দূর করতেও সহায়ক।
No comments:
Post a Comment