নিজস্ব প্রতিনিধিঃ মিলন সমানে সমানে। তাই সুপুষ্ট পুরুষাঙ্গ ও টাইট যোনি না হলে সঙ্গমে তৃপ্তি আসে না। কোন অনুভূতি আসে না। কিন্তু অনেকের পেটে খিদে মুখে লাজ থাকে।
সন্তান জন্মের পর নারীর যোনি আলগা হয়ে যায়। আর তাতেই আরাম হয় না যৌন মিলনে। সেক্ষেত্রে কতগুলো উপায় আছে এই মিলনকে মধুর করার।
আসুন দেখে নিই---
ভেবে দেখুন, মিলনের সময় যদি নারী পুরুষ উভয়ই আনন্দ না পান তাহলে সেক্স করার সকল মজা বিফলে যায়। নারীর কাছে যেমন পুরুষের শক্ত লম্বা এবং মোটা যৌনাঙ্গ সমাদৃত, তেমনি পুরুষও চায় বড় স্তন, টাইট যোনির মেয়ের সাথে সেক্স করতে।কিন্তু বাচ্চা জন্মের পর অনেক মেয়েরই যোনিপথ বড় হয়ে যেতে পারে যা অনেক সময় সম্পর্ক বিচ্ছেদের কারন হয়ে দাড়ায়। কারন মেয়েরা যখন গর্ভবতী হয় সেসময় প্রায় ৭-৮ মাস পুরুষ সেক্স করতে পারেনা। যেকারনে সে অপেক্ষা করতে থাকে বাচ্চা হওয়া পর্যন্ত আর তারপর যদি স্ত্রীর যোনিপথ বড় বা ঢিলা হয়ে যায় তাহলে সে পুরুষ মোটা লম্বা যৌনাঙ্গে প্রবেশ করে মজা পায় না। আমাদের দেশে অনেক মেয়েই এই সমস্যায় ভুগছেন কিন্তু লোক লজ্জার কারনে মুখ ফুটে বলতে পারছেন না।
কিভাবে ঘরে বসেই টাইট করবেন নিজের যোনিপথ?
আমলকীর সিরাপঃ আমাদের দেশের খুবই পরিচিত একটি ফল আমলকী। দামে কম সহজলভ্য এই ফলটি যোনিপথ টাইট করার জন্য বাইরের দেশগুলোতে মেয়েদের যোনিপথে ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার করা হয়। আমলকী ফল কিনে এনে অথবা সংগ্রহ করে জলে সিদ্ধ করুন। যখন আমলকী জলে গলে দ্রবন পুরু হয়ে আসবে তখন মিশ্রণটি বোতলে সংগ্রহ করুন। এরপর যখনই মেয়েরা স্নান করতে যাবেন সিরাপটি যোনিপথের ভেতরে এবং বাইরে ম্যাসেজ করুন। প্রায় এক মাস এই নিয়ম অনুসরন করলে যোনিপথ টাইট হয়ে আসবে।
কেগেল ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম অনুসরন করে অনেক মেয়েই জীবনে সুখ ফিরে পেয়েছে। বলা হয়ে থাকে যে বাচ্চা হওয়ার পর নিয়মিত এই ব্যায়াম করলে যোনিপথ ঠিক কুমারী মেয়ের মত টাইট হয়ে যায়। এই ব্যায়ামটিতে কুঁচকির মাংসপেশি বারবার সংকোচিত এবং প্রসারিত করা হয়। কুঁচকি ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করে ছেড়ে দিতে হয় আবার ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করতে হয় এভাবে প্রায় ১৫ বার পদ্ধতিটি রিপিট করুন। দিনে বিরতি দিয়ে দিয়ে ১০০-২০০ বার কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন। প্রসাব করার সময়ও এই ব্যায়ামটি করতে পারেন। প্রসাব করার সময় পেশি সংকোচিত করে ৫ সেকেন্ডের জন্য প্রসাব আটকে রাখুন তারপর ছেড়ে দিন।
পি/ব
No comments:
Post a Comment