নিজস্ব প্রতিনিধিঃ অনেকে বুঝতে চায় না, শৃঙ্গার উত্তম না হলে দেহের মিলন জমে না।
শৃঙ্গার শব্দের অন্তর্গত ‘শৃঙ্গ’ কথাটার মানে হচ্ছে ‘শিঙ’ (যা দিয়ে চুলকানো যায়।) ইংরেজীতে ‘horn’ । যা হতে horny বা কামুক শব্দটি এসেছে। শৃঙ্গ হলো কামুক তার প্রথম প্রকাশ, রতিভাব বা মৈথুন ইচ্ছে প্রকট হয়ে ওঠে এই পথ ধরেই।
সূর্য উদিত হবার আগে ঊষার সৌন্দর্য কেমন? বলা হয়েছে - ঊষা তার রূপ প্রকাশ করেছে ঠিক নর্তকীর মতো। গাভি দোহনের সময় তার দুধভাণ্ড ‘উধঃ’ যেমন উন্মুক্ত করে দেয়, ঊষাও তেমনি তার বক্ষ দুটো উন্মুক্ত করেন প্রতি প্রত্যুষে। ‘অধি পেশাংসি বপতে নৃতূরিবাপোর্ণুতে বক্ষ উস্রেববর্জহ্ম’ (ঋগবেদ, ১.৯২ ৪)
পার্বতীর স্তনের বর্ণনা দিচ্ছেন মহাকবি কালিদাস তাঁর কুমারসম্ভব কাব্যে এভাবে – ‘পার্বতীর পীতাভ শুভ্র দুটি স্তন একটি অপরটির জায়গা আটকে পরষ্পর চাপাচাপি করে বাড়তে লাগল। পাণ্ডু-গৌর স্তনের ওপর দুটি কৃষ্ণাভ চুচুক ও স্তন দুটি এতটাই প্রবৃদ্ধ এবং বর্তুল যে সে-দুটির মধ্যে একটি সূক্ষ্ম মৃণালতন্তুও প্রবেশ করানো যায় না।’ এসব বর্ণনা সৃঙ্গার রসে পরিপূর্ণ।
পি/ব
No comments:
Post a Comment