লেটুস শাকের চাষ হাজার হাজার বছর আগে থেকে হচ্ছে। মিশরের গম্বুজগুলিতে এই শাকের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে ২৭০০ খ্রিস্টপুর্বাব্দে। এই শাকের দুটি প্রজাতি- একটি হোল রোমেইন (রোমের নাম অনুসারে রাখা) এবং অপরটি হোল কস (কস দ্বিপের নামানুসারে, বর্তমানে তুর্কি)।
২০০০ খ্রিস্টপুর্বাব্দে এই শাক শুধু খাদ্য ছিল না বরং এর গুরুত্ব ছিল তার থেকে অনেক বেশি। কারন মিশরীয়দের কামদেবের (বাচ্চা হওয়ার জন্য দেবতা) প্রতীক ছিল এই শাক্। মিশরের বিভিন্ন দেওয়াল থেকে উদ্ধার করা ছবিতে কামদেবের এক হাতে পুরুষ যৌনাঙ্গ থাকতো এবং পাশে থাকতো লেতুস শাক।
প্রচলিত কথা অনুযায়ী কামদেব লেটুস শাক গ্রহন করে অবিরাম সেক্স করতে পারত। ইদফু মন্দির থেকে এই সঙ্ক্রান্ত লিপি এবং ছবি পাওয়া গেছে। আজ ৩০০০ বছর পর এই শাক এখনো জনপ্রিয় কিন্তু শাকের গুরুত্ব সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয়ে গেছে।
পি/ব
No comments:
Post a Comment