আফ্রিকার উত্তর পুর্বে নীল নদকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিলো প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা। এই সভ্যতার অনেক কিছুই এখনকার মানুষ সাধারন দৃষ্টিকোণে দেখে, তার মধ্যে একটি হোল তাদের যৌন অভ্যাস। তবে সব যৌন অভ্যাস সাধারন ছিল না।
গর্ভনিরধক পদ্ধতিঃ
পাচীনকালে তারা ব্যাবহার করত গর্ভনিরধক পদ্ধতি। অন্যান্য সভ্যতার তুলনায়ে মিশরে স্বাধীনতা কম থাকলেও, এখানকার মানুষ ছিল উন্নত। তারা ব্যাবহার করত কনডোম। সেই কনডোম তৈরি হতো ভেড়ার অন্ত্র কেটে।
ডায়াফ্রামের ব্যাবহারঃ
সেই কালের মহিলারা নিজেদের যৌনাঙ্গে শুক্রানু প্রবেশ বন্ধ করার জন্য ব্যাবহার করত এখনকার মতোই কিন্তু প্রাকৃতিক ডায়াফ্রাম। সেই ডায়াফ্রাম তৈরি হতো কুমিরের মল দিয়ে কারন তখনকার মানুষ প্লাস্টিক ব্যাবহার জানত না।
বেশ্যাব্রিত্তিঃ
প্রাচিন ব্যাবিলনে এই কাজকে খুব পবিত্র মানা হতো এবং মনে করা হতো এই ব্যাপারটা ঐশ্বরিক। পার্শ্ববর্তি সভ্যতা এই পেশাকে ঘৃণার চোখে দেখলেও তাদের কাছে কিন্তু এটি ছিল সম্মানজনক একটি কাজ।
পশুর সাথে যৌন সম্পর্কঃ
এই সভতার লোকেরা পশুর সাথে যৌন সনপর্ক স্থাপন করতো। যেমন কুমীর। অবিশ্বাস্য হলেও তা কিন্তু সত্যি। কুমিরকে উল্টে রাখা হতো যাতে সে আক্রমন করতে না পারে। তারপর তার সাথে যৌন সম্পর্ক করত পুরুষরা। মানা হতো এতে পুরুষদের পুরুষত্ব বৃদ্ধি পায় এবং ভাগ্য ভালো হয়।
হস্তমইথুনঃ
হস্তমইথুনকে তারা অসম্মানিয় কিছু মনে করতে না। ফ্যারনিক মিশরে এই পদ্ধতিকে পবিত্র মানা হয়েছে এবং এতে কোন বাধা ছিল না।
পি/ব
No comments:
Post a Comment