এখনকার ব্যস্ত জীবনযাত্রার কারণে মহিলারা দেরিতে বিয়ে করেন। বেশির ভাগ নারীই অল্প বয়সে খুব ক্যারিয়ারমুখী এবং বিয়ে ও সন্তানের কথা ভাবেন না। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে তারা সন্তানের অভাব অনুভব করতে শুরু করে। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে মহিলারা সন্তানের অভাব অনুভব করতে শুরু করেন।
৩০ বছর বয়সের পরে বিয়ে করার পরে, বাচ্চার পরিকল্পনা করতেও সময় লাগে। এছাড়াও, এই বয়সে সন্তানের জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ঝুঁকি নিতে হয়। অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, মহিলারা ৩৫ বছর বয়সের পরে কোনও উদ্বেগ ছাড়াই সন্তানের পরিকল্পনা করতে পারেন, তবে এই সময়ে তাদের অনেক কিছুর যত্ন নিতে হয়। আসুন জেনে নেই কোন কোন বিষয়ে তাদের বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিৎ।
ক্যাফেইনযুক্ত পদার্থ গ্রহণ করবেন না: আপনি যদি গর্ভাবস্থার কথা ভাবছেন, তবে চা এবং কফির মতো সমস্ত ক্যাফিনযুক্ত পদার্থ খাওয়া কমিয়ে দিন, কারণ অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণের কারণে গর্ভপাতের ঝুঁকি রয়েছে।
ওজন বাড়তে দেবেন না:ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ ভারসাম্যহীন ওজন হরমোনকেও প্রভাবিত করে, যা ডিম্বস্ফোটন প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। এই অবস্থাটি অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি এবং হ্রাস উভয় ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে।
নিয়মিত ব্যায়াম: খাবারে প্রোটিন, ভিটামিনসমৃদ্ধ জিনিস নিয়মিত রাখলে শরীরে উন্নতি হবে এবং নিয়মিত ব্যায়ামের পাশাপাশি স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।
ধূমপান এবং অ্যালকোহলকে না বলুন: ধূমপান এবং অ্যালকোহলের মতো জিনিসগুলির কারণে উর্বরতা বিরূপ প্রভাবিত হয়। নিকোটিন ডিম্বাশয় এবং জরায়ুর ক্ষতি করে।
No comments:
Post a Comment