গড়িয়াহাট মামলায় এখনও নিখোঁজ ভিকি ও তাঁর দুই সহযোগী। সূত্রের খবর, ভিকি তার দুই সাগরেদকে ভাড়া করেছিল। খুনের পর থেকে ভিকির ফোন বন্ধ রয়েছে। তদন্তকারীরা গ্রেপ্তার মিঠু হালদারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। ভিকির খোঁজে তল্লাশি জারি। তবু ভিকি ও তার অনুসারীদের খোঁজ মেলেনি। তবে ওই দুই সাগরেদ কারা তা এখনও জানা যায়নি।
গড়িয়াহাটের কাঁকুলিয়া রোডে জোড়া খুনের ঘটনায় মিঠু হালদারকে ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। জোড়া খুনের তদন্তে আটক মিঠুকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বিচারকের কাছে আবেদন করেছিল পুলিশ। মিঠুকে জিজ্ঞাসাবাদে আরও তথ্য উঠে এসেছে।
কর্পোরেট সাহেব কাঁকুলিয়া রোডের বাড়িটি বিক্রি করতে চেয়েছিলেন। আর সেই বাড়ি কেনার জন্য ক্রেতা এসইজেড সুবীর চাকির কাছে যান ভিকি। ঘটনার দিন ভিকিকে চিনে ফেলে তিনি। ফলে খুন হতে হয় কর্পোরেট বস ও তার গাড়ির চালককে।
No comments:
Post a Comment