আসলে, লস্যি পান করা শরীরকে পটাসিয়াম, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস জাতীয় পুষ্টি দেয়। যা গ্রীষ্মে শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়। এই কারণেই গ্রীষ্মে প্রতিদিন লস্যি পান করার অনেক উপকার হয়, লস্যি পান করা আপনাকে কেবল শীতলতাই দেয় না, আপনার মুখকেও আলোকময় করে তোলে। লস্যি পান করার কিছু অনুরূপ সুবিধাও রয়েছে।
রক্তচাপ কমে যায়:
দুপুরের খাবার খাওয়ার পরে লস্যি পান করা খুব উপকারী। কারণ লস্যিতে পটাশিয়াম পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়, যা রক্তচাপের সমস্যা হ্রাস করতে সহায়ক হিসাবে বিবেচিত। এমন পরিস্থিতিতে যাদের রক্তচাপ নিয়ে সমস্যা হয় তাদের গ্রীষ্মে অবশ্যই লস্যি পান করা উচিৎ।
হজমের কার্যকারিতা ভাল:
গ্রীষ্মকালে, পাচনতন্ত্রকে ফিট রাখতে, দুপুরের খাবারের পরে লস্যি পান করা ভাল। এ কারণেই প্রতিদিন এক গ্লাস লস্যি পান করা উপকারী বলে বিবেচিত হয়, লস্যি পেট পরিষ্কার রাখে, তাই হজম প্রক্রিয়াটি সারা দিন স্বাস্থ্যকর থাকে। এজন্য সকালে বা বিকেলে দই খাওয়ার পরে লস্যি পান করা উচিৎ।
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় :
আজ গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা একটি সাধারণ অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে গ্রীষ্মের মরশুমে লস্যিকে এই সমস্যাটি দূর করতে খুব সহায়ক বলে মনে করা হয়। কারণ লস্যিতে এমন উপাদান রয়েছে যা গ্যাস এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রশম করে। তাই প্রতিদিন খাবারের সাথে দই খাওয়া ভাল বলে বিবেচিত হয়।
No comments:
Post a Comment