প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : গ্রীষ্মের মরশুম যতই ঘনিয়ে আসছে, আমরা সকলেই আমাদের শরীরে জলের অভাব সম্পর্কে অভিযোগ করতে শুরু করছি। এ কারণে আমাদের শরীরে জলের অভাব ঘটছে, এজন্য বিশেষজ্ঞরা সবুজ শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়ার পরামর্শ দেন। মুম্বাইয়ে অবস্থিত একটি সার্টিফাইড পুষ্টিবিদ কারিশমা চাওলার মতে, জলের স্তর বজায় রাখার জন্য একটি তরল খাবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
১: টমেটোতে ভিটামিন সি এবং লাইকোপিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং ত্বকের জন্য উপকারী।
২: স্যালাড, রাইতা এবং পনির স্যান্ডউইচ খেলে আমাদের শরীর সুস্থ থাকে।
৩: তরমুজ একটি ঠাণ্ডা ফল যেখানে সর্বাধিক পরিমাণে জল পাওয়া যায়। এটিতে লাইকোপিন রয়েছে যা ত্বকের কোষকে তীব্র সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করে। একই সময়ে, তরমুজের বীজের অভ্যন্তরীণ অংশটি রান্না করে খাওয়া হয় এবং এটি সহজে জ্যাম এবং জেলি তৈরি করা যায়।
৪: লুফা শাকসবজি আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে তোলে। পটাসিয়াম বেশি পরিমাণ থাকার কারণে এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
ডিহাইড্রেশন এবং কীভাবে এড়ানো যায় ?
১: গ্রীষ্মের মৌসুমে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। অতএব, এড়াতে, দিনে কমপক্ষে ৩-৪ লিটার জল পান করা প্রয়োজন। একই সাথে, তরলতে নারকেল জল, স্মুডিজ, আক্রান্ত জল, উদ্ভিজ্জ রস, ড্যানডেলিয়ন চা এবং মাপ পান করা আমাদের দেহে পানির সংকট সৃষ্টি করবে না।
২: গ্রীষ্মের মৌসুমে, প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন মাছ এবং মাংস রাতে পছন্দ হয়, তাই দিনের বেলাতে আমাদের হালকা ডায়েট খাওয়া উচিৎ যাতে হজমের সমস্যা এড়ানো যায়।
৩: গমের আটার পরিবর্তে জোয়ারের আটার রুটি খাওয়া গ্রীষ্মে উপকারী।
৪: গ্রীষ্মের মৌসুমে শরীরে খুব বেশি তাপ তৈরি হতে পারে যা ফোলা ও অম্লতা সৃষ্টি করতে পারে। তাই চুনের জল, লাসি, আখের রস পান করা উচিৎ।
No comments:
Post a Comment