প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিকগুলি আপনাকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে, ক্ষতগুলি সারিয়ে তুলতে এবং রোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে সহায়তা করে। অ্যান্টি-বায়োটিকগুলি আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি সংক্রমণের সাথে লড়াই করার শক্তি রাখে। এটি ব্যবহারে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। যার কারণে আপনার অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস পায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিকের ব্যবহার ঠান্ডা, জ্বর, হাড়ের সংক্রমণ, নিউমোনিয়া এবং অন্যান্য সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।
রসুন
সংক্রমণ বিরুদ্ধে যুদ্ধে রসুনের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি আপনার ডায়েটে জলপাই তেলে ভেজানো রসুন অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। একদিনে রসুনের দুটি দানা ব্যবহার করা অনুকূল বলে প্রমাণিত হবে।
মধুর উপকারিতা
মধু একটি ঘরোয়া প্রতিকার বা প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। চিনির বিকল্প হিসাবে আপনি মধুও ব্যবহার করতে পারেন। চায়ের সাথে এটি যুক্ত করে সহজে মধু পান করা উপকারী।
হলুদ
হলুদে আশ্চর্যজনক ওষুধের একটি বিশেষত্ব। হলুদে উপস্থিত কাকুর্মিন প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিক বলা যেতে পারে। কার্কুমিনে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ফ্রি র্যাডিকালগুলির দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে শরীরকে রক্ষা করে। হলুদ ব্রেনস্টেম উন্নত করতে এবং জয়েন্টের ব্যথা কমাতেও সহায়ক। এটি নিয়মিত খনিতে খাওয়া যেতে পারে।
আদা
আদা বিরোধী প্রদাহজনক বৈশিষ্ট্য আছে। যার কারণে আদাটিকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিক বলা হয়। আদা বমি বমি ভাব, বুক জ্বালা এবং অম্লতার মতো লক্ষণগুলিতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি টেন্ডসগুলিতে ব্যথা কমাতেও সহায়ক। খাবারে আদা অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি এটি মধু চায়ে ব্যবহার করা উপযুক্ত হবে।
No comments:
Post a Comment