রাম মন্দির সম্পর্কিত যারা আজকাল ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সংঘের কার্যকর্তা দত্তাত্রেয় হোসবোলে বলেছিলেন যে কোনও দেশ ধর্মনিরপেক্ষতার জন্য জাতীয়তার বিষয়ে আপস করতে পারে না। যে দেশটির সাংস্কৃতিক শিকড়, জাতীয়তার পরিচয় নেই, সে দেশ নয়। বরং এখানে এক টুকরো জমি রয়েছে।
আসলে, দত্তাত্রেয় হোসবোলে, অরুণ আনন্দ এবং ডাঃ বিনয় নলওয়া রামজন্মভূমি-সত্য, প্রমাণ এবং বিশ্বাস বইটি প্রকাশের জন্য দিল্লিতে এসেছিলেন। এ সময় তিনি বলেছিলেন যে কিছু লোক ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ বিকৃত করেছেন। তারা হয় জাতীয়তা সম্পর্কে জানেন না বা তারা ইচ্ছাকৃতভাবে মানুষকে ধোকা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। স্বাধীনতা কেবল রাজনৈতিক নয়, আদর্শিক ও সাংস্কৃতিক দাসত্ব থেকে মুক্তি গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশরা চলে গেল, কিন্তু তাদের প্রভাব এখনও এখানে-সেখানে দেখা যায়।
হোসবোলে বলেছিলেন, রাম ও রুটি দেশে একসাথে নেওয়া হবে। রাম মন্দির নির্মাণ কেবল ধর্মীয় বিষয় নয়, এটি জাতির উন্নয়নের প্রতীক। রাম মন্দির নির্মাণ জাতি গঠনের জন্য পরিপূরক এবং পুষ্টিকর। এটি সাংস্কৃতিক ও আদর্শিক দাসত্ব থেকে মুক্তির প্রতীক।
রাম মন্দির ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতীক- হোসবোলে
দত্তাত্রেয় হোসবোলে বলেছিলেন যে অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ রামরাজের আত্মবিশ্বাস এবং ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতীক। আজ রাম মন্দির নির্মাণের শুভ মুহূর্ত এসে গেছে। এখন অযোধ্যার বার্তা দেশে পৌঁছে দেওয়ার দরকার রয়েছে। তিনি বলেছিলেন যে ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৯ সাল সময়কালে দেশে রাম মন্দির আন্দোলনের শীর্ষ সময় ছিল। এই সময়ে ভারতে যখন জাতীয়তার বিতর্ক চলছিল, জার্মানি সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশেও একই বিতর্ক চলছিল।
No comments:
Post a Comment