নারী পুরুষের যৌন সঙ্গমে পরিপূর্ণতার পদ্ধতি - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Tuesday, 15 October 2019

নারী পুরুষের যৌন সঙ্গমে পরিপূর্ণতার পদ্ধতি



নিজস্ব প্রতিনিধিঃ     খালি পেটে কিছু ভালো লাগে না। তাই ভর্তি পেটে সঙ্গমে লিপ্ত হন। তবে অতি ভোজন করবেন না।  তাহলে  সঙ্গমকালে আলস্য ও অবসন্নতা আসে।    অনেকের মতে সঙ্গম শুরু করার মিনিট কয়েক পর বিরতি দিয়ে প্রশ্রাব করে এসে পুনরোদ্যমে নতুন কুরে সঙ্গম শুরু করা হলে এ সঙ্গম অত্যন্ত দীর্ঘস্থায়ী হয়। অনেকে এ পদ্ধতিতে পূর্ণ সুফল পেয়েছে বলে জানিয়েছে। এতে বোঝা যাচ্ছে যে, তাদের অবলম্বিত এ পদ্ধতিটি স্থায়ীভাবে অভ্যাস চালানো যেতে পারে।  সঙ্গমকালে লিঙ্গ চালনা একনাগাড়ে না করে, একটু বিরতি দিতে হবে। এতেও দেখা যায় যে, স্ত্রীর পক্ষ থেকে আপত্তি থাকে। কেননা স্ত্রীর একাধিক্রমে সুখবোধ অতর্কিতে রহিত হয়ে যাওয়াতে স্ত্রীর বিরক্তি হয়। সে তখন ক্ষুধার্ত হায়নার মত আরও চায়। 


 একই আসনে না মিলিত হয়ে বেশ কয়েকবার পরিবর্তন ঘটিয়ে কয়েকটি আসনে পরপর মিলিত হবার জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সহমতে আসা উচিত। প্রত্যেক বারে আসনে বদলের সময় স্ত্রীর পছন্দ এবং স্বামীর সম্মতি অথবা স্বামীর পছন্দ আর স্ত্রীর সম্মতি ভিত্তিতে আসন বদল করতে হবে। কোন কোন স্ত্রী স্বামীর দিকে পিছন ফিরে স্বামীর কোলে বসে। এ সময় স্বামী চেয়ারে বসে লিঙ্গ প্রস্তুত রাখে। স্ত্রী তার স্বামীর উত্থিত লিঙ্গের উপর যোনির ভোদায় মুখ লাগিয়ে নিয়ে বসে পড়ে। বসার সাথে সাথেই লিঙ্গ প্রবেশ করে। বলাবাহুল্য এ আসনে স্বামীর সক্রিয় কোন ভূমিকা নেই বললেই চলে। স্ত্রীকেই স্বামীর লিঙ্গ নিজে যোনিতে চাপানোর জন্য উপর নিচে উঠানামা করতে হবে।


 এ সময় স্বামী শুধুমাত্র স্ত্রীর পিঠে হালকা হালকা কামড় দিতে পারে। স্ত্রীর ভগাঙ্কুর দু’আঙ্গুলে বটিকা প্রস্তুতের মত করতে পারে অথবা এক আঙ্গুলে ঘষতে পারে। সাথে সাথে পিছন দিকে থেকে স্ত্রীর স্তন চেপে ধরে রাখতে পারে। এ আসনে স্ত্রীর প্রধান পরিতৃপ্তি হল যোনিতে লিঙ্গ ঘষার ব্যাপারটা সে নিজেই করিয়ে নিবে। সাথে সাথে তারা ভগাঙ্কুর ও পুরুষাঙ্গের  একাধিকক্রমে ঘর্ষণে স্ত্রী আনন্দে পাগল হয়ে যায়।  কিন্তু এ আসনে স্ত্রীকে উপর নিচ উঠানামার কষ্টটা একাই করতে হয়। সুতরাং এক্ষেত্রে স্ত্রী আগ্রহই প্রধান।



 তাই সব সময়ই আসন বদলের ব্যাপারে উভয়ের মধ্যে কথা হওয়া জরুরী। সঙ্গম এমন কোন ব্যক্তিগত কাজ নয় যে, একজন তার ইচ্ছা ও পছন্দ মত সব কিছু করবে, আর অন্যজনের কিছুই বলার নেই।  মূলতঃ প্রতিটি আসনকে নানাভাবে বিচিত্রতা দিয়েই সাফল্যমন্ডিত করা যায়। উপুরে চেয়ারে বসা স্বামীর কোলে পিছন দিক ফিরে বসে যে আসনটির কথা বলা হয়েছে এতেই আরো একটি বৈচিত্র আনা যায়। বৈচিত্রের জন্য দরকার ধীরস্থির গতিতে সঙ্গম করা। বীর্যপাত মুহূর্ত ছাড়া আর কোন সময় দিশেহারা হওয়া উচিত নয়। তাই বৈচিত্র, দীর্ঘস্থায়ি সুখবোধের জন্য প্রথমেই দরকার ধীরে, সুস্থে  রতি সম্পাদন করা।


পি/ব

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad