সুদেষ্ণা গোস্বামীঃ অ্যাভেঞ্জার্স বাচ্চাদের খুবই প্রিয়।কিন্তু যখনই আমাকে আমার সন্তান গল্প করে আমি হাঁ করে চেয়ে থাকি মুখের দিকে। প্রথম থেকে শেষ কিছুই বুঝতে পারিনা শুধু মাঝে মাঝে মাথাটা নেড়ে যাই। আমার মত অনেক মা আছে যারা এসব প্রশ্নের সম্মুখীন দিনরাত্রি হচ্ছেন। অ্যাভেঞ্জার সম্পর্কে তাদের একটু ধারনা দেবার জন্যই আমার এই ছোট্ট প্রচেষ্টা।
হাল্কঃ
রবার্ট ব্রুস বানার একজন প্রফেসর ।গামা বোম ফাটিয়ে একটি রাক্ষসের মত রূপ তিনি পান। তার রাগ তাকে আরো শক্তিশালী করে এবং তার চেহারা দেখে সব অ্যাভেঞ্জার্স বলে ইনক্রিডিবল হাল্ক। আদতে কিন্তু তিনি একজন প্রফেসর।
ক্যাপ্টেন আমেরিকাঃ
আমেরিকার এক জন সৈনিক হয়ে কাজ করতো ক্যাপটেন আমেরিকা । আয়রন মানের দেওয়া সিল্ডঃ দিয়ে সে নিজেকে বাঁচায়। তার আসল নাম হলো স্টিভ রজাস। শিল্ড হচ্ছে তার রক্ষাকবচ।
আয়রন ম্যানঃ
আয়রন ম্যান হচ্ছে প্রথম অ্যাভেঞ্জার্স যার বাবা মরে গেছে । বাবার মৃত্যুর বদলা নিয়ে অ্যাভেঞ্জার্স গ্রুপ তৈরি করে।আয়রন ম্যান কে বলা হয় সব থেকেবুদ্ধিমান অ্যাভেঞ্জার্স।
ব্লাক উইডোঃ
বন্দুকধারী ব্লাক উইডো শত্রুদেরকে ঘুরপাক খাইয়ে মারে।
স্কারলেট উইচঃ
নিজের মনের ও হাতের শক্তি দিয়ে যে কোন জিনিসকে হাওয়ায ভাসিয়ে রাখার় বা যেকোন স্টোনকে ভাঙ্গার শক্তি আছে যার।
ডক্টর স্ট্রেঞ্জঃ
টাইম স্টোন দিয়ে পৃথিবী থেকে সরিয়ে ছিল ভিলেন দোর মামুকে। মোটামুটি একটুকু ধারণা থাকলেই আপনি সন্তানের বাক্য বানের সাথে লরতে পারবেন।
পি/ব
No comments:
Post a Comment