সুদেষ্ণা গোস্বামী: পৃথিবীর রহস্যময় জায়গার মধ্যে ইজিপ্ট এর নাম বারবার উঠে এসেছে। চার হাজার বছর আগে অ্যানসিয়েন্ট ইজিপ্সিয়ানরা এখানে রাজত্ব করেছে যা ঐতিহাসিকদের এবং সাইন্টিস্টদের আজও রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। পিরামিডের ভিতরে ন্যাচারাল এসি যার তাপমান সব সময় কুড়ি ডিগ্রী তে থাকে। তারাদের সাথে পিরামিডের কি যোগাযোগ?
এবং এতগুলো টানেল ও এত উঁচু উঁচু ভাস্কর্য এত ভারী পাথরে যেগুলি জ্যামিতিক ভাবে নিপুণ ভাবে বসানো সবই ভাবিয়েছে বিজ্ঞানী ও ঐতিহাসিকদের। রাতের আকাশে যদি পিরামিড কে দেখেন তাহলে দেখতে পাবেন তিনটে তারার সাথে অদ্ভুত যোগাযোগ আছে পিরামিডগুলোর। একি ডাইমেনশনে তিনটে দাদাকে পিরামিডের মাথার উপর দেখতে পাবেন। এই তিনটে বিস্ময়কর তারা হল এস নিটাক ,এলনিলাম এবং মিন্টে গা।
মরুভূমির উপরে দাঁড়িয়ে যখন রাতের আকাশে পিরামিডগুলোর সাথে ওই তারাগুলোকে শ্রেণীবদ্ধ ভাবে দেখবেন আপনার গায়ে কাঁটা দেবে। মনে করা হয় ওই তিনটে তারার মধ্যে দিয়েই কোন এলিয়েন এসে এত ভারী লাইমস্টোন গুলো দিয়ে তৈরি করেছিল এখানকার ভাস্কর্য। তা না হলে কোন যন্ত্রপাতির সাহায্য ছাড়া এতো ভারি লাইমস্টোন বয়ে নিয়ে গিয়ে পিরামিড ও এত উঁচু উঁচু ভাস্কর্য করা অসম্ভব।
পি/ব
No comments:
Post a Comment