প্রেস কার্ড নিউজ ডেস্ক : কথা কম: বিতর্ক শুরুতেই দমিয়ে দেওয়ার প্রাথমিক চিকিৎসা হল কথা কম বলা। অল্প কথায় নিজের যুক্তিকে উপস্থাপন করতে হবে। এড়িয়ে যেতে হবে বিস্তারিত ব্যাখ্যা। কে দোষী তা চিহ্নিত করার মতো ব্যাপারগুলোও বাদ দিতে হবে। কারণ, যত বেশি কথা বলা হবে, বিপরীত ব্যক্তি ততই তর্ক বাড়াতে উৎসাহ পাবে। মেজাজ সামলানো: কর্মক্ষেত্রের বিতর্কের উদ্দেশ্য হল সবচাইতে ভালো সিদ্ধান্তটা বের করে আনা। তাই এই বিতর্কে মেজাজ বেসামাল হয়ে রেগে চিৎকার করলে বাজে ব্যাপার হবে। তাই বিতর্ক হতে হবে স্বাস্থ্যকর। শান্ত সুরে নিজের বক্তব্যটা অপরজনকে বোঝানোই হবে প্রকৃত পেশাজীবীর পরিচয়।
উদ্ধত আচরণ দূরে রাখা: ‘আমি যা বলব সেটাই ঠিক’, ‘আমি আপনার তুলনায় দক্ষ’- এমন মন মানসিকতার একজন সদস্য প্রতিষ্ঠানের জন্য ভয়ঙ্কর। সকল পদমর্যাদার কর্মীর জন্যই তা প্রযোজ্য। আর বিতর্ক চলাকালে তা যেন আগুনে ঘি ঢালার মতো। যে কোনো সমস্যায় অপরজনের কথা আগে শুনতে হবে। পরে যুক্তি দিয়ে তা মোকাবেলা করতে হবে। সাময়িক নয়, চাই স্থায়ী সমাধান: মতবিরোধ ঘটলে সাময়িক দমিয়ে রাখার জন্য নেওয়া পদক্ষেপে সমাধান হয় না। বরং দুপক্ষের মধ্যেই চাপা ক্ষোভ রয়ে যেতে পারে।
যার ভবিষ্যত ভালো নাও হতে পারে। তাই এমন একটি সমাধানে পৌঁছাতে হবে যা দুপক্ষের জন্য সুবিধাজনক। তবেই হবে এর স্থায়ী সমাধান। বাদ দেন তো: তর্ক যখন বেঁধেছে, ক্ষোভও হয়ত জমাট রয়েছে। তবে তর্ক বা মতবিরোধের সমাধান হওয়ার পরও ঘটনার রেশ ধরে রাখলে সবকিছুই বৃথা। ব্যাপারটা ভুলে গিয়ে দুপক্ষের মাঝে স্বাস্থ্যকর কর্মীসুলভ সম্পর্ক ধরে রাখার মানসিকতা রাখতে হবে।
কে
No comments:
Post a Comment