এসএফআই-এর সরকারের কাছে আর্জি খরা আক্রান্ত শিশুদের বিনামূল্যে শিক্ষার ব্যবস্থা ও থাকার বন্দোবস্ত করে দিতে হবে। তাদের জন্য বিশেষ ভাতার দাবিও জানিয়েছে এসএফআই। জল বাঁচাতে এক অভিনব উদ্যোগ নিল এসএফআই। 'ওয়াটার ফর এভরিওয়ান' নামে প্রচার শুরু করল তারা। এই সংগঠনের দাবি এই মুহূর্তে সারা দেশ জুড়ে জলের জরুরি অবস্থা জারি করা হোক। এছাড়াও সরকারের আরও কয়েকটি ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিৎ যাতে জল সংরক্ষিত হবে এর ফলে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। বাড়বে ভূগর্ভস্থ জলের স্তর।
পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে অদূর ভবিষ্যতে প্রবল জলসঙ্কটে পড়বে গোটা দেশ। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষের কাছে থাকবে না পানীয় জল। ২১টি শহরে ভূগর্ভস্থ জলের ভাণ্ডার শেষ হয়ে যাবে ২০২০ সালের মধ্যেই। তাঁর মধ্যে রয়েছে নয়া দিল্লি, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদের মতো বড় শহরের নামও। এসএফআইয়ের অভিযোগ, জলের ঘাটতি না, সঙ্কটের জন্য দায়ী সরকারের জাতীয় জলনীতি প্রণয়নের গাফিলতি। ভারতের প্রায় ৭৫ শতাংশ বাড়িতে পৌঁছয় না পানীয় জল। ৮৪ শতাংশ বাড়িতে পাইপের জলের ব্যবস্থা প্রনয়ণ না করা। প্রায় ৭০ শতাংশ জায়গায় জল খাওয়ার যোগ্যই নয়। জলের বিশুদ্ধতার নিরিখে ১২২ টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১২০ তম।
পি/ব
No comments:
Post a Comment