ওএখানে জাওার কারনটা বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সভায় অংশ নেয়ার জ্যনে, ৮টি বিষয়ে চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই, চীনের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেয়াসহ আলোচনা হবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে। বিশ্লেষকদের মতে, দুদেশের বহুমাত্রিক সম্পর্ক জোরদারে এ সফর এমনিতেই গুরুত্বপূর্ণ তবে তারচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চীনের তৎপরতা বাড়বে। চীনের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাদাভাবে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন শেখ হাসিনা। নানান বিষয়সহ আলোচনায় স্থান পাবে রোহিঙ্গা ইস্যু।
মুনশি ফয়েজ আহমদ আরও বলেন,বাংলাদেশ থেকে যেয়ে একখানে থাকবে, সেখান থেকে তাদেরকে নিজ দেশে ফিরিয়ে নেয়া হবে। মধ্যবর্তী ক্যাম্প যেটাকে বলছে সেটাকে বড় করে করুক না। আন্তর্জাতিক একটা টিম থাকুক। বিভিন্ন দেশ এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি নিয়ে এবং সেটা চিনের নেতৃত্বেই হোক।' ১ জুলাই চীন পৌঁছেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অংশ নেবেন বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের গ্রীষ্মকালীন সভায়। সভা শেষে চীনের সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের একটি বৈঠকে, বিদ্যুৎ, অর্থনীতি, কারিগরি, পর্যটন, সংস্কৃতিসহ ৫টি বিষয়ে চুক্তি ও ৩টি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন তিনি। এই সফর নিয়ে আশাবাদি বিশ্লেষকরা।
কে
No comments:
Post a Comment