একটা সময় সোনালি আঁশ পাট ছাড়িয়ে পাটকাঠি ফেলে দিতেন কৃষকরা। কেউ কেউ এ কাঠি জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করতেন। তবে অর্থকরী হওয়ায় এখন তারা পাটকাঠি যত্ন করে আঁটি বেঁধে রাখেন। প্রতি আঁটি বিক্রি হয় ৩-৪ টাকায়। এভাবে পাটের পাশাপাশি পাটকাঠি বিক্রি করে বাড়তি অর্থ আয় করছেন রাজবাড়ীর কৃষকরা। চলতি মৌসুমে জেলায় ৪৮ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে পাট আবাদের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এর বিপরীতে চাষ হয় ৪৯ হাজার ৬ হেক্টর জমিতে। প্রতি হেক্টর জমিতে আড়াই টন পাট উৎপাদন হবে বলে আশা করছে কৃষি অফিস।
ফলন ভালো হওয়ায় পাটের পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ পাটকাঠিও পাওয়া যাবে। এক কৃষি কর্মকর্তা বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার পাটের ফলন ভালো হয়েছে। আর পর্যাপ্ত বৃষ্টির কারণে পাট পচানোর জন্যও জল পাওয়া গেছে। কৃষকদের হিসাবে, প্রতি বিঘা জমি থেকে ৫০০-৫৫০ আঁটি পাটকাঠি পাওয়া যায়। প্রতিটি আঁটিতে ৩৫ থেকে ৪০টি পাটকাঠি থাকে। ভরা মৌসুমে প্রতি শত আঁটি বাজারে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি হয়। মৌসুম শেষে সরবরাহ কমে এলে দামও বেড়ে যায়।
তারা জানান, পাট সংগ্রহের পর মাঠে, জমি, রাস্তার ধারে বা খোলা জায়গায় মজুদ করে রাখা হয় পাটকাঠি। বেপারিরা বিভিন্ন এলাকা ঘুরে পাটকাঠি কিনে নেন। পরে তারা এসব পাটকাঠি ট্রলারযোগে হার্ডবোর্ড তৈরির কারখানায় সরবরাহ করেন।
ভরা মৌসুমে পাটকাঠির দাম কম থাকে। তাই বেশির ভাগ কৃষক ওই পাটকাঠি বিক্রি না করে রাস্তার পাশে, জমির আইলে অথবা বাড়ির উঠানে মজুদ করেন। উইপোকা ও ইঁদুর তাড়াতে ওষুধ প্রয়োগ করেন। আর বাজার বুঝে সময়মতো ব্যবসায়ীদের কাছে এসব কাঠি বিক্রি করেন। এতে বাড়তি আয় করা যায়। ভরা মৌসুমে একশ আঁটি ৩০০-৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়। তবে কিছুদিনের জন্য ওই কাঠি মজুদ করে রাখতে পারলে ভালো দাম পাওয়া যায়। বর্তমানে প্রতি শত আঁটি ৪০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, পাটকাঠির ৫০ আঁটিতে এক মণ ওজন হয়। প্রতি মণ পাটকাঠি সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা দরে বিভিন্ন কারখানা কিনে নেয়। প্রায় ১০ হাজার মণ পাটকাঠি বিক্রি হয়েছিল, যার বাজারমূল্য অন্তত ৩০ লাখ টাকা। আর মণ প্রতি কাঠি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। সপ্তাহে একটি ট্রলারে দেড় থেকে ২ লাখ টাকার পাটকাঠি পাঠানো যায়।
ফলন ভালো হওয়ায় পাটের পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ পাটকাঠিও পাওয়া যাবে। এক কৃষি কর্মকর্তা বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার পাটের ফলন ভালো হয়েছে। আর পর্যাপ্ত বৃষ্টির কারণে পাট পচানোর জন্যও জল পাওয়া গেছে। কৃষকদের হিসাবে, প্রতি বিঘা জমি থেকে ৫০০-৫৫০ আঁটি পাটকাঠি পাওয়া যায়। প্রতিটি আঁটিতে ৩৫ থেকে ৪০টি পাটকাঠি থাকে। ভরা মৌসুমে প্রতি শত আঁটি বাজারে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি হয়। মৌসুম শেষে সরবরাহ কমে এলে দামও বেড়ে যায়।
তারা জানান, পাট সংগ্রহের পর মাঠে, জমি, রাস্তার ধারে বা খোলা জায়গায় মজুদ করে রাখা হয় পাটকাঠি। বেপারিরা বিভিন্ন এলাকা ঘুরে পাটকাঠি কিনে নেন। পরে তারা এসব পাটকাঠি ট্রলারযোগে হার্ডবোর্ড তৈরির কারখানায় সরবরাহ করেন।
ভরা মৌসুমে পাটকাঠির দাম কম থাকে। তাই বেশির ভাগ কৃষক ওই পাটকাঠি বিক্রি না করে রাস্তার পাশে, জমির আইলে অথবা বাড়ির উঠানে মজুদ করেন। উইপোকা ও ইঁদুর তাড়াতে ওষুধ প্রয়োগ করেন। আর বাজার বুঝে সময়মতো ব্যবসায়ীদের কাছে এসব কাঠি বিক্রি করেন। এতে বাড়তি আয় করা যায়। ভরা মৌসুমে একশ আঁটি ৩০০-৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়। তবে কিছুদিনের জন্য ওই কাঠি মজুদ করে রাখতে পারলে ভালো দাম পাওয়া যায়। বর্তমানে প্রতি শত আঁটি ৪০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, পাটকাঠির ৫০ আঁটিতে এক মণ ওজন হয়। প্রতি মণ পাটকাঠি সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা দরে বিভিন্ন কারখানা কিনে নেয়। প্রায় ১০ হাজার মণ পাটকাঠি বিক্রি হয়েছিল, যার বাজারমূল্য অন্তত ৩০ লাখ টাকা। আর মণ প্রতি কাঠি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। সপ্তাহে একটি ট্রলারে দেড় থেকে ২ লাখ টাকার পাটকাঠি পাঠানো যায়।
from ap bangla | অ্যানালিটিক্যাল প্রেস | Analytical Press | http://bit.ly/2W95z07
No comments:
Post a Comment