বর্তমান বিশ্বে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা। বিশ্বে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষ মারা যায়। প্রতি ১০ সেকেন্ডে দুজন ডায়াবেটিস রোগী সনাক্ত করা হয়। ডায়াবেটিকসের ভয়াবহতা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা একান্ত জরুরি। ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ পুরোপুরি নিরাময় করা যায় না।
তবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার আছে অনেক উপায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার নানা উপায় বাতলে দেন চিকিৎসকরা। ডায়াবেটিস রোগে ভেষজ কেমন উপকারী তা নিয়ে চলছে বিস্তর গবেষণা। প্রাচীনকাল থেকেই নানা জটিল অসুখে আয়ুর্বেদিক ভেষজ চিকিৎসা চমৎকার ফলাফল দিচ্ছে। আয়ুর্বেদিকদের মতে, ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদের বেশ কয়েকটি ওষুধ রয়েছে যা রক্তের চিনির মাত্রা পরিচালনা করতে সহায়তা করে।
রক্তের চিনির নিয়ন্ত্রণের জন্য আয়ুর্বেদ যে গাছটি ব্যবহার করে তার নাম– সদাবাহার। ঔষধি গাছটির আদিভূমি আফ্রিকার মাদাগাস্কার হলেও ভারতীয় উপমহাদেশে পাওয়া যায় বিস্তর। এ গাছের ফুল এবং এর মসৃণ, চকচকে এবং গাঢ় সবুজ রঙের পাতাগুলো টাইপ -২ ডায়াবেটিসের জন্য প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে কাজ করে বলে দাবি আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের।
ভারতীয় আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ ডা. আশুতোষ গৌতম জানান, সদাবাহার ফুল এবং পাতাগুলি রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়। সকালে ফুল ও পাতা থেকে ভেষজ চা তৈরি করা যায় অথবা কার্যকর ফলাফল পেতে দিনে তিন থেকে চারটি পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। দীর্ঘদিন ধরে আয়ুর্বেদিক ও চীনা ওষুধে সদাবাহার ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সদাবাহার উদ্ভিটটি ডায়াবেটিস ছাড়াও ম্যালেরিয়া, গলার ঘা এবং লিউকেমিয়ার মতো রোগের হার্বাল চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। তারা বিশ্বাস করেন, এ উদ্ভিদে ১০০ টিরও বেশি অ্যালকালয়েড রয়েছে, যার মধ্যে ভিনক্রিস্টাইন এবং ভিনব্লাস্টাইন তাদের ঔষধি গুণের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সদাবাহারের ব্যবহার : প্রথমে সদাবাহারের তাজা পাতাগুলো শুকিয়ে নিয়ে গুঁড়ো করতে হবে। এসব গুঁড়ো পাত্রে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে পাউডারগুলো যেন বাতাসের সংস্পর্ষে বেশি না থাকে। এক চামচ শুকনো পাতার গুঁড়ো প্রতিদিন পানিতে বা ফলের রসে মিশিয়ে খেতে হবে।
এছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের সদাবাহার গাছ হতে তিন-চারটি পাতা ছিঁড়ে নিয়ে ধুয়ে চিবিয়ে রস খেলে দারুণ উপকার। সদাবাহার গাছের গোলাপী রঙের ফুলের কার্যকারিতাও অনেক। এক কাপ ফুটন্ত পানিতে এ ফুল ভিজিয়ে খালি পেটে প্রতিদিন সকালে পান করলে দারুণ উপকার।
তবে সতর্কবার্তাও দিয়েছেন আর্য়ুবেদিক চিকিৎসকরা। সবকিছুর আগে যেকোনো ডায়াবেটোলজিস্টের পরামর্শ নিতে বলছেন তারা। রোগী যদি ডায়াবেটিসের জন্য কোনো ওষুধ খান এবং আবার এ ঔষধি গাছটিও খান তাহলে রাতারাতি রক্তশর্করার মাত্রা কমে গিয়ে বিপদ ডেকে আনতে পারে।
তবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার আছে অনেক উপায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার নানা উপায় বাতলে দেন চিকিৎসকরা। ডায়াবেটিস রোগে ভেষজ কেমন উপকারী তা নিয়ে চলছে বিস্তর গবেষণা। প্রাচীনকাল থেকেই নানা জটিল অসুখে আয়ুর্বেদিক ভেষজ চিকিৎসা চমৎকার ফলাফল দিচ্ছে। আয়ুর্বেদিকদের মতে, ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদের বেশ কয়েকটি ওষুধ রয়েছে যা রক্তের চিনির মাত্রা পরিচালনা করতে সহায়তা করে।
রক্তের চিনির নিয়ন্ত্রণের জন্য আয়ুর্বেদ যে গাছটি ব্যবহার করে তার নাম– সদাবাহার। ঔষধি গাছটির আদিভূমি আফ্রিকার মাদাগাস্কার হলেও ভারতীয় উপমহাদেশে পাওয়া যায় বিস্তর। এ গাছের ফুল এবং এর মসৃণ, চকচকে এবং গাঢ় সবুজ রঙের পাতাগুলো টাইপ -২ ডায়াবেটিসের জন্য প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে কাজ করে বলে দাবি আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের।
ভারতীয় আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ ডা. আশুতোষ গৌতম জানান, সদাবাহার ফুল এবং পাতাগুলি রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়। সকালে ফুল ও পাতা থেকে ভেষজ চা তৈরি করা যায় অথবা কার্যকর ফলাফল পেতে দিনে তিন থেকে চারটি পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। দীর্ঘদিন ধরে আয়ুর্বেদিক ও চীনা ওষুধে সদাবাহার ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সদাবাহার উদ্ভিটটি ডায়াবেটিস ছাড়াও ম্যালেরিয়া, গলার ঘা এবং লিউকেমিয়ার মতো রোগের হার্বাল চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। তারা বিশ্বাস করেন, এ উদ্ভিদে ১০০ টিরও বেশি অ্যালকালয়েড রয়েছে, যার মধ্যে ভিনক্রিস্টাইন এবং ভিনব্লাস্টাইন তাদের ঔষধি গুণের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সদাবাহারের ব্যবহার : প্রথমে সদাবাহারের তাজা পাতাগুলো শুকিয়ে নিয়ে গুঁড়ো করতে হবে। এসব গুঁড়ো পাত্রে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে পাউডারগুলো যেন বাতাসের সংস্পর্ষে বেশি না থাকে। এক চামচ শুকনো পাতার গুঁড়ো প্রতিদিন পানিতে বা ফলের রসে মিশিয়ে খেতে হবে।
এছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের সদাবাহার গাছ হতে তিন-চারটি পাতা ছিঁড়ে নিয়ে ধুয়ে চিবিয়ে রস খেলে দারুণ উপকার। সদাবাহার গাছের গোলাপী রঙের ফুলের কার্যকারিতাও অনেক। এক কাপ ফুটন্ত পানিতে এ ফুল ভিজিয়ে খালি পেটে প্রতিদিন সকালে পান করলে দারুণ উপকার।
তবে সতর্কবার্তাও দিয়েছেন আর্য়ুবেদিক চিকিৎসকরা। সবকিছুর আগে যেকোনো ডায়াবেটোলজিস্টের পরামর্শ নিতে বলছেন তারা। রোগী যদি ডায়াবেটিসের জন্য কোনো ওষুধ খান এবং আবার এ ঔষধি গাছটিও খান তাহলে রাতারাতি রক্তশর্করার মাত্রা কমে গিয়ে বিপদ ডেকে আনতে পারে।
from মিস বাংলা http://bit.ly/2UV5tZw
No comments:
Post a Comment