পটলের বীজ কোষ্ঠকাঠিন্যের একটি ঘরোয়া প্রতিকার, যতক্ষণ না সেই বীজগুলি রক্তে শর্করা এবং চর্বি নিয়ন্ত্রণের কাজ করে। একইভাবে, টয়লেট সংক্রান্ত অসুখ এবং ডায়াবেটিস সমস্যায় পটল খুবই উপকারী।
এছাড়াও, এটি ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফসফরাস সমৃদ্ধ। আয়ুর্বেদ অনুসারে, পটল চর্মরোগ, জ্বর এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
রক্ত শিথিল করতে পটল খুবই উপকারী। শ্লেষ্মা নিয়ে সমস্যা থাকা সত্ত্বেও পটলকে শক্তিশালী বলে মনে করা হয়। রক্ত শুদ্ধ করে, এটি আমাদের শরীরকে উজ্জ্বল থাকতে দেয়।
পটল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ যা ত্বকের বার্ধক্য কমাতে সাহায্য করে যার মধ্যে ছোট দাগ, বলিরেখা এবং ফাইন লাইনস রয়েছে। এটি ত্বককে শক্ত করতে সাহায্য করে। একইভাবে, এটি স্ট্রেস মোকাবেলায় উপকারী হতে পারে।
ক্ষিদে না থাকলে পটল ডায়েট খুবই উপকারী। পটল খেলে অন্ত্রের কৃমিও মারা যায় এবং এটি জন্ডিস প্রতিরোধে উপকারী।
শরীরের যে কোনো অংশে ব্যথা বা মাথাব্যথা উপশমে পটলের বীজ বা এর পাতা ব্যবহার করা হয়। ব্যথার উপর ফ্লোর পেস্ট লাগালে ব্যথা কমে যায়।
পটলের সবজি খেলে পেটের ফোলাভাব দূর হয়, পেটের অভাবজনিত সমস্যা দূর হয়। এর পাতা ব্যবহারে ফোঁড়া, ব্রণ ও বিভিন্ন চর্মরোগ দ্রুত দূর হয়।
বি.দ্র: এখানে দেওয়া তথ্য ঘরোয়া প্রতিকার এবং সাধারণ তথ্যের উপর ভিত্তি করে। এটি গ্রহণ করার আগে দয়া করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। প্রেসকার্ড-নিউজ এটি নিশ্চিত করে না।
No comments:
Post a Comment