খাবার এবং পানীয় আপনার লিভারের সমস্যা কমাতে পারে। গাজরে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য। যা লিভারকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটিতে ভিটামিন এবং খনিজ বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। আপনি স্যালাড বা জুস আকারে গাজর ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যাভাকাডো এই ফলটি ভিটামিন ই, ফাইবার, ফোলেট, পটাসিয়াম এবং মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটের একটি ভাল উৎস, তাই আপনার দিনে অর্ধেক অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিৎ ।
লিভার সুস্থ রাখতে পালং শাক খেতে হবে। পালংশাক আমাদের চোখের পাশাপাশি লিভারের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়। পালংশাকে রয়েছে ভিটামিন এ এবং গ্লুটাথিয়ন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা লিভারকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে।
বিটরুট (বিট) খাওয়া লিভারের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। বিটরুটে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা আমাদের শরীর থেকে চর্বি কমাতে সাহায্য করে। বীটরুট আমরা স্যালাড বা সবজি হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।
গ্রিন টি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। গ্রিন টি ওজন কমানোর পাশাপাশি লিভারকে সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে। গ্রিন টি-তে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি শরীর থেকে খারাপ বস্তু দূর করতে সাহায্য করে।
হলুদে প্রদাহরোধী এবং অক্সিডেটিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি মানসিক চাপ কমায় এবং লিভারকে যেকোনো ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করে। হলুদকে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
No comments:
Post a Comment