যদি মুখে সামান্য দাগও থাকে, টেনশন না করে, এখানে দেওয়া এই জিনিসগুলো একবার চেষ্টা করে দেখুন। যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং কার্যকরও। দ্রুত প্রভাবের জন্য আপনাকে প্রতিদিন সেগুলি ব্যবহার করতে হবে। তাহলে আসুন জেনে নিই সেগুলো কোনগুলি
পেঁপে: পেঁপেকে আপনার ত্বকের যত্নের রুটিনের একটি অংশ করুন এবং তারপর এর বিস্ময় দেখুন। পেঁপে, চিনি এবং দুধ মিশিয়ে প্যাক প্রস্তুত করুন। এর পরে, এটি মুখের দাগগুলিতে প্রয়োগ করুন এবং ২০ মিনিটের জন্য রাখুন। তারপর স্বাভাবিক জল ধুয়ে ফেলুন।
মধু: মধু শুধু ত্বককে উজ্জ্বল এবং তারুণ্যময় চেহারা দেয় না, সেই সাথে দাগ থেকে মুক্তি দেয়। এই জন্য, শুধু দাগযুক্ত স্থানে মধু লাগান এবং ১৫-২০ মিনিটের জন্য রাখুন তারপর জল দিয়ে মুছে ফেলুন। প্রতিদিন এবং দিনে অন্তত দুবার মধু ব্যবহার করুন, তারপরে এর প্রভাব দেখুন।
চন্দন:কুলিং এফেক্টের পাশাপাশি চন্দন দাগের ক্ষেত্রেও খুব কার্যকর। চন্দনে অলিভ অয়েল মিশিয়ে দাগযুক্ত স্থানে লাগান। সামান্য শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন ব্যবহার করলে দাগ ভালো হতে শুরু করবে।
রসুন:রসুনের লবঙ্গ কষান বা পিষে নিন, এর রস বের করুন এবং দাগের উপর লাগান। প্রথমে একটি প্যাচ পরীক্ষা করা নিশ্চিত করুন, অন্যথায় আপনার সংবেদনশীল ত্বক থাকলে খুব মারাত্মক জ্বালা হওয়ার সমস্যা হতে পারে। এটি দিনে দুবার ব্যবহার করলে খুবই উপকারী হবে।
নারকেল তেল: নারকেল তেল শুধু মুখে নয়, স্ট্রেচ মার্কের দাগ দূর করতে খুবই সহায়ক। দাগযুক্ত স্থানে নারকেল তেল লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। আপনি যদি প্রতিদিন এই প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করেন, তাহলে এর প্রভাব কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দৃশ্যমান হবে।
অ্যালোভেরা:অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং কার্যকরী সমাধান। যা দিয়ে আপনি নরম, উজ্জ্বল ত্বকের পাশাপাশি বার্ধক্যজনিত সমস্যা রোধ করতে পারবেন। কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা, এর ব্যবহার থেকে দাগ দূর করা হয়। দাগের উপর অ্যালোভেরা জেল লাগানোর পর কিছুক্ষণ হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন। এটি করলে মুখের দাগ মুছে যাবে।
No comments:
Post a Comment