প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : সবাই কালো ঘন চুল পছন্দ করে, কিন্তু আজকের দ্রুতগতির জীবনে, মানুষ প্রায়ই তাদের চুলের প্রতি ততটা মনোযোগ দেয় না যতটা তারা তাদের ড্রেসিং স্টাইলে দেয়।
এমন অবস্থায় চুল পড়া এবং চুল ভাঙার মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আজকের যুগে চুল পেকে যাওয়া, পড়া বা টাক পড়া একটি সাধারণ রোগে পরিণত হয়েছে।
অনেকই এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। কিন্তু এরও একটা সমাধান আছে এবং সেটা হল আতা! হ্যাঁ, এই ফলটি খেলে শরীরে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি এই ফলটি চুলের জন্যও খুব উপকারী বলে প্রমাণিত হয়।
আতার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আয়ুর্বেদেও বলা আছে। বিশ্বাস করা হয় যে সীতা বনবাসের সময় শ্রী রামকে এই ফল উপহার দিয়েছিলেন। তখন থেকেই এর নাম হয় সীতাফল। এর আরেক নাম আতা।আসুন জেনে নিই আতার উপকারিতা:
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, আতা শরীরে প্রচুর শীতলতা নিয়ে আসে। এই ফলটি কোলেরেটিক, ট্রিকাসপিড, বমি-বিরোধী, পুষ্টিকর, তৃপ্তিদায়ক, কফ ও বীর্য, মাংস ও রক্ত বর্ধক, ব্যথা উপশমকারী, এবং হার্টের জন্য সম্পূর্ণ উপকারী।
আতা স্নায়বিকতা দূর করে এবং হৃদস্পন্দন অনেক উন্নত করে। দুর্বল হার্ট বা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য এর ব্যবহার খুবই উপকারী।
ডায়রিয়া ও আমাশয়ে আতা খাওয়া খুবই উপকারী। এটি কেটে, শুকিয়ে নিয়ে পিষে রোগীকে খাওয়ালে ভালোভাবে ডায়রিয়া নিরাময় করে।
আতা ওষুধ হিসেবেও কাজ করে। এই ফল খেলে দুর্বলতা দূর হয় এবং শক্তি বৃদ্ধি পায়।
No comments:
Post a Comment