সুস্মিতা সেন শিল্পে দেখা সবচেয়ে শক্তিশালী নারীদের একজন।১৯৯৪ সালে মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার শিরোপা জেতার পর থেকেই তিনি বাঁধ ভাঙা রেকর্ড গড়েছেন।রোহমান শালের সঙ্গে তার সম্পর্ক বয়সের পার্থক্য সত্ত্বেও সত্যিকারের ভালবাসার একটি উদাহরণ।এবং একজন আধুনিক ভারতীয় মহিলা কীভাবে এটি পরিচালনা করেন?যেমন সুশ করেন।সে তার নিজের হীরা কিনতে পারেন এবং তাকে দেওয়ার জন্য একজন পুরুষের প্রয়োজন হয় না।আর তাই সুস্মিতা সেনের শপথ।
সুস্মিতা বলেন সে তার প্রেমিক রোহমান শালকে তার হীরা কিনতে দেয় না। প্রাক্তন বিউটি কুইনকে সম্প্রতি প্রশ্ন করা হয়েছিল যদি সে তার প্রেমিকের উপহার দেওয়া হীরা বা গয়না রাখেন।সে তার উত্তরে বলেন আমি বন্ধুদের আমাকে হীরা উপহার দিতে দিই না। এমনটা হয় না। আমি তাদের কিনে দিয়েছি এবং আমি তাদের উপহারও দিতে পছন্দ করি।
তার কেনা প্রথম হীরাটি স্মরণ করে অভিনেত্রী বলেছিলেন যে তিনি যে প্রথম হীরাটি কিনেছিলেন সেটি ছিল একটি বিশুদ্ধ সোনার ব্যান্ড সহ দশ-সেন্ট হীরা যার একটি খোলা জিনিস ছিল যা আকারের জন্য সামঞ্জস্য করা যায়।তারপরে আমি ধীরে ধীরে ২২ ক্যারেটে স্নাতক হয়েছি অভিনেত্রী বললেন।
এর আগে সুস্মিতা সেন বলেছিলেন যে মহিলাদের তাদের নিজস্ব হীরা কিনতে হয়।হীরার আকার যাতে গুরুত্বপূর্ণ হয় এবং আপনি লোকটিকে জানাতে পারেন এবং দেখতে পারেন যে হয় আপনি আমার হীরার আকারের সঙ্গে মিলিত হন বা আমার হৃদয়ের আকারের সঙ্গে মেলেন। তিনি বলেন হৃদয় কঠিন হতে চলেছে তাই দয়া করে হীরার উপর কাজ করুন এবং এটিকে এর চেয়ে বড় করুন।নিজের জন্য মানদণ্ড নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
রোহমানের কথা বললে তিনি সম্প্রতি সুস্মিতার নাম তার হাতে লিখেছিলেন।যদিও এটি কেবল একটি অস্থায়ী ট্যাটু ছিল।কিন্তু অঙ্গভঙ্গি খুব সুন্দর ছিল এবং ছবি সহ রোহমানের মিষ্টি নোট তাদের অনুরাগীদের হৃদয় জয় করেছিল।সোশ্যাল মিডিয়ায় তার ট্যাটুর একটি ঝলক শেয়ার করে তিনি পাশাপাশি লিখেছেন কালি স্থায়ী নয়।কিন্তু ভালোবাসা হল স্থায়ী। কাজের দিক থেকে সুস্মিতা সেন সম্প্রতি ওয়েব সিরিজ আরিয়া'র দ্বিতীয় সিজনের অভিনয় শেষ করেছেন।
No comments:
Post a Comment