করোনার পর এই ব্যবসা খুব কার্যকর। আসলে খুব কম খরচে এই ব্যবসা শুরু করা যায়। এর জন্য আপনার একটু জায়গার পাশাপাশি ৫০০০ টাকা লাগবে। খাদি গ্রামশিল্প কমিশনের চেয়ারম্যান বিনয় কুমার সাক্সেনা জানিয়েছিলেন যে ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় সরকার ২৫ হাজার বৈদ্যুতিক চক বিতরণ করেছে।
ভাঁড়ের ব্যবসার প্রসারের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার কুমোর ক্ষমতায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এই প্রকল্পের অধীনে, কেন্দ্রীয় সরকার সারা দেশে কুমোরদের বিনামূল্যে বৈদ্যুতিক চাকা দেয়। তারা তা থেকে ভাঁড়সহ সব মাটির হাঁড়ি তৈরি করতে পারে। পরে সরকারও ভালো দামে কুমোরদের কাছ থেকে এসব ভাঁড় কিনে নেয়। অর্থাৎ এই ব্যবসায় আপনার বেশি খরচ লাগবে না।
কেন্দ্রীয় সরকারও ভাঁড়ের চাহিদা বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছে যাতে এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্তদের আয় বাড়তে পারে। রাস্তা ও পরিবহণ মন্ত্রী নীতিন গড়করিও ভাঁড়ের প্রচারের জন্য প্লাস্টিক এবং কাগজের কাপে চা পরিবেশন নিষিদ্ধ করার দাবী করেছিলেন।
চা ভাঁড় যেমন লাভজনক তেমনি পরিবেশগতভাবে নিরাপদ। চায়ের ভাঁড়ের দাম প্রায় ৫০ থেকে একশ টাকা। একই সময়ে, একটি লস্যির ভাঁড়ের দাম ১৫০ টাকা, একটি দুধের ভাঁড়ের দাম ১৫০ টাকা এবং এক কাপের দাম ১০০ টাকা।
No comments:
Post a Comment