প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : দালিয়া যেকোনো সময়ে আমরা খেতে পারি। এটি স্বাদ দারুন।
দালিয়া তৈরির পদ্ধতি :
দালিয়া স্বাস্থ্যকর সকালে জলখাবারে এটি খাওয়া উপকারী। এতে প্রোটিন, ফাইবার এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি সমৃদ্ধ উপাদান আছে যা দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরে রাখতে সাহায্য করে।
এটি একটি পুষ্টিকর খাবার, কম ক্যালোরি এবং মাত্র ১০ মিনিটে এই সুস্বাদু স্বাস্থ্যকর খাবার প্রস্তুতকরা যায়।
এছাড়াও, দালিয়া ওজন কমানোর জন্য নিশ্চিত ভালো এতে কোনো সন্দেহ নেই।
কিন্তু যদি এটি তৈরির পদ্ধতি সঠিক না হয় তাহলে জিনিস স্বাস্থ্যকর থেকে অস্বাস্থ্যকর হতে পারে। কখনও কখনও রেসিপি নিয়ে পরীক্ষা করার সময় এমন কিছু যোগ করা হয় যা ক্যালোরি বাড়িয়ে তোলে এবং ওজনও বাড়িয়ে দেয়।
বাজারে পাওয়া কোন ধরণের দালিয়া খাওয়া যাবে :
বাজারে তিন রকমের দালিয়া পাওয়া যায় : স্টিল-কাট, রোলড, এবং ইন্সট্যান্ট।
এই তিনরকমের দালিয়ার পুষ্টির মাত্রাও আলাদা। স্টিল-কাট অন্য দুটির চেয়ে ভালো কারণ এগুলি কম প্রক্রিয়াজাত এবং এতে ন্যূনতম রাসায়নিক মেশানো থাকে। শুধু তাই নয়, এটি ফাইবার সমৃদ্ধ।
দালিয়া স্বাস্থ্যকর হওয়ার অর্থ এই নয় যে বেশি পরিমানে খাওয়া যায়। একসাথে এর অত্যাধিক ব্যবহার ক্যালোরি বৃদ্ধি করতে পারে।
ওজন কমানোর জন্য দালিয়া খেলে, এতে চিনি দেওয়া যাবে না। তবে এতে এক চামচ মধু, গুড় বা ম্যাপেল সিরাপ দেওয়া যেতে পারে।
এর বাইরে, দালিয়ার স্বাদ মিষ্টি করতে বাদাম, ফল, চিনাবাদাম, মাখন বা খেজুর যোগ করার বিকল্প রয়েছে।
ওজন কমাতে চাইলে যত বেশি প্যাকেটজাত এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়া হবে ততই ওজন কমানো তত কঠিন হয়ে যাবে।
তবে দালিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহার ওজন কমানোর পরিকল্পনা নষ্ট করে দিতে পারে।
No comments:
Post a Comment