প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : ঘি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, এটি একটি আয়ুর্বেদিক ঔষধ হিসেবেও বিবেচিত। প্রাচীনকাল থেকেই খাদ্যে ঘি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। গবেষকরা জানিয়েছেন, ঘি ভাত পেট শান্ত করে। ঘি -তে প্রচুর চর্বি পাওয়া যায়। এটি লিভারকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি মন ও পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। যারা শারীরিকভাবে দুর্বল তাদের জন্য ঘি খুবই উপকারী। এ ধরনের অনেক পুষ্টি উপাদান ঘি -তে পাওয়া যায়, যা শিশুদের জন্য খুবই উপকারী।
আপনি যদি আপনার সন্তানের খাদ্যে ঘি অন্তর্ভুক্ত করেন, তাহলে আপনার সন্তানের হাড় শক্তিশালী হতে পারে।
গবেষকদের মতে, ঘি ফ্যাটের ভালো উৎস। আপনি যদি আপনার সন্তানকে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে ঘি খেতে দেন, তাহলে সে সবসময় উদ্যমী থাকতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শক্তি একটি ক্রমবর্ধমান শিশুর বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
যদি আপনি আপনার শিশুকে অল্প পরিমাণে ঘি দেন, তাহলে তাদের হজম শক্তি শক্তিশালী করার পাশাপাশি মস্তিষ্কও ভালোভাবে বিকশিত হতে পারে।
আপনি যদি আপনার শিশুকে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে ঘি খাওয়ান, তাহলে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হতে পারে।
গবেষকদের মতে, এক বছরের উপরে শিশুকে খেতে ঘি দেওয়া উচিৎ। এটি খুব ভাল উপায়ে মস্তিষ্কের বিকাশের দিকে নিয়ে যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মস্তিষ্ক ৬০% চর্বি দিয়ে গঠিত।
সুতরাং এই কারণগুলির জন্য, অবশ্যই শিশুদের ডায়েটে ঘি অন্তর্ভুক্ত করুন। এটি শিশুদের বৃদ্ধির জন্য ভাল বলে মনে করা হয়।
No comments:
Post a Comment