প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : কিছু শিশু জন্ম থেকেই দুর্বল, তাই বাবা -মা তাদের সামগ্রিক বিকাশ এবং স্বাস্থ্যের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে। কারণ যদি শিশু সুস্থ থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে বিপজ্জনক রোগ হওয়ার আশঙ্কা খুবই কম। যখন শিশুর বয়স ৬ মাস হয়, তখন তাকে মায়ের দুধও খাওয়ানো প্রয়োজন। যদি এর পরেও সন্তানের ওজন না বাড়ে, তাহলে তাকে এমন খাবার দিতে হবে যাতে আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে।
৮ থেকে ১২ মাস বয়সী শিশুর এত বেশি ওজন হওয়া উচিৎ:
ছোট শিশুর শারীরিক বিকাশের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ৮ থেকে ১২ মাসের শিশুর ওজন ৮ থেকে ১০ কেজি হতে হবে। যদি আপনার শিশুর ওজন কম হয়, তাহলে আপনাকে তার বিশেষ যত্ন নিতে হবে। আপনি যদি শিশুর খাবারের প্রতি যত্নবান হন, তাহলে সে ফিট এবং সুস্থ থাকবে।
কলা: কলাতে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকে, এটি সবসময় শিশুর পেট ভর্তি রাখে। এতে রয়েছে ভিটামিন বি ৬, ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট। যা শিশুর বিকাশের জন্য খুবই উপকারী। কলা শুধু শিশুর বৃদ্ধিই বৃদ্ধি করে না, বরং এটি তাদের সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে।
মাখনার ক্ষীর: ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন সহ অন্যান্য পুষ্টিও মাখনায় পাওয়া যায়। এটি শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে কার্যকর। মাখনার স্বাদ বাড়াতে আপনি ক্ষীর তৈরি করে তা শিশুকে খাওয়াতে পারেন।
মসুর ডাল: ছোট শিশুর জন্য মসুর ডাল খুবই ভালো। এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার শিশুকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আপনি আপনার শিশুকে মসুর ডাল বা তার স্যুপ দিতে পারেন।
খিচুড়ি: খিচুড়িতে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান। শিশুদের খিচুড়ি খাওয়ানো খুবই উপকারী। আপনি খিচুড়িতে সবুজ সবজি যোগ করতে পারেন। মসুর ডাল এবং ভাত দিয়ে তৈরি খিচুড়ি হজমের উন্নতিতেও উপকারী।
ডিম: শিশুদের ডিম খাওয়ালে তাদের ওজন বাড়তে পারে। কারণ, এতে রয়েছে অনেক ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। এমন অবস্থায় আপনি ডিম সিদ্ধ করে বা অমলেট বানিয়ে শিশুকে খাওয়াতে পারেন। এটি শিশুর বিকাশকে ত্বরান্বিত করে।
No comments:
Post a Comment