প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সরসঙ্ঘচালক ডঃ মোহন ভাগবত বলেছেন, হিন্দু জনসংখ্যা যেখানে বিভিন্ন কারণে কমেছে, সেখানে সমস্যা দেখা দিয়েছে। সেজন্য হিন্দু সংগঠন সর্বব্যাপী হয়ে পৃথিবীর কল্যাণের কথা বলবে। তিনি বলেন, হিন্দু জাতির পরম বৈভব থেকে কেবল পৃথিবীর কল্যাণই আসবে। হিন্দুত্বের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ডঃ ভাগবত বলেছিলেন যে করোনার সময় সঙ্ঘের স্বেচ্ছাসেবীরা যে নিস্বার্থ সেবামূলক কাজ করেছেন তা হল হিন্দুত্ব। এর মধ্যে কল্যাণের অনুভূতি রয়েছে। ডঃ ভাগবতের এই বক্তব্যের পর অনেক তীব্র প্রতিক্রিয়া সামনে এসেছে।
দুই দিন আগে উদয়পুরের বিদ্যা নিকেতন সেক্টর -৪ এ আয়োজিত আলোকিত সেমিনারে ডঃ ভাগবত সংঘের প্রতিষ্ঠাতা ডঃ হেডগেওয়ারের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, তিনি বলতেন যে হিন্দু সমাজের সংগঠন ভারতের সব সমস্যার সমাধান করতে পারে । আমরা সবাই ভারত মাতার সন্তান। হিন্দুরা সনাতন সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী। সনাতন সংস্কৃতির সংস্কৃতি বিশ্বকে আলোকিত করতে পারে। হিন্দুর আদর্শ হল শান্তি ও সত্য। আমরা হিন্দু নই, দেশ ও সমাজকে দুর্বল করার লক্ষ্যে এই ধরনের প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
ভারতের বৈচিত্র্যে একতার বোধ আছে
ডক্টর ভাগবত বলেছিলেন যে সংঘের প্রতিষ্ঠাতা ডঃ হেডগেওয়ার বুঝতে পেরেছিলেন যে, ভারতের বৈচিত্র্য রূপে এর মূলে রয়েছে ঐক্যের অনুভূতি। আমরা সবাই হিন্দু, পূর্বপুরুষদের বংশধর যারা যুগ যুগ ধরে এই পবিত্র ভূমিতে বসবাস করে আসছি। এটাই হিন্দুত্বের চেতনা। হেডগেওয়ার আনন্দের সাথে তার ব্যক্তিগত স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে ভারতের জন্য কাজ করার পথ বেছে নিয়েছিলেন। ডাঃ হেডগেওয়ার প্রাথমিক বছরগুলিতে বুঝতে পেরেছিলেন যে স্বাধীনতা পাওয়ার পরেও আমাদের আর বশীভূত হওয়া উচিত নয়। সংঘ প
No comments:
Post a Comment