প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক: মিছরি হতে পারে ছোট্ট কিন্তু এর গুণ প্রচুর। মিষ্টি কে অনেকেই অপছন্দ করেন, তবে এখন এই মিষ্টি মিছড়ির গুণ জানলে, মিষ্টি মিছরিকেই খাওয়ারে যোগ করবেন।
তাহলে আসুন জেনেনি কেন -
চিনির হিমায়িত কণাকে বলা হয় মিছরি বা সুগার ক্যান্ডি। এই মিছরি বা সুগার ক্যান্ডি উৎপাদনের মূল উৎস ভারত এবং পারস্য। মিছরির প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট মিষ্টির আরেক নাম। যে কোনো মিষ্টি কথা বা ভদ্র ব্যক্তিকে মিছড়ির বিশেষণ দেওয়া হয়। যদি কারও মিষ্টি কণ্ঠ থাকে, তাহলেও চিনির সাথে তুলনা করা হয়।
কিন্তু মিছরি বা এই সুগার ক্যান্ডি শুধু স্বাদে মিষ্টি নয়, এর অনেক স্বাস্থ্যকর উপকারিতাও রয়েছে।
১.মাউথ ফ্রেশনার:
মৌরি দিয়ে মিছরি বা সুগার ক্যান্ডি ব্যবহার করলে মুখের গন্ধ দূর হয়। এর মিষ্টি স্বাদ কেবল সতেজ করে না বরং মুখে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়াকেও মেরে ফেলে।
২. শরবতে মিছরির ব্যবহার :-
অনেকেই শরবতে মিছরিকে ব্যবহার করেন। এক গ্লাস জলে মিছরি পাউডার মিশিয়ে পান করলে মন ও শরীর ঠিক থাকে এবং মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৩. কাশি থেকে মুক্তি দেয়:-
পরিবর্তিত আবহাওয়ার কারণে শিশুরা সর্দি -কাশিতে বেশি আক্রান্ত হয়। এমন অবস্থায় শিশুকে সুগার ক্যান্ডি বা মিছরি খাওয়ালে তাৎক্ষণিক স্বস্তি পাওয়া যায়।
৪. গলা ব্যাথা:-
ঠাণ্ডা এবং গলা ব্যথায় বিরক্ত আমরা সকলেই, হয়ে থাকি। তখন এই মিছরি দিয়ে তৈরি জল পান করা অনেকাংশে আরাম দেয়। এছাড়াও, মিছরির একটি ছোট টুকরো চুষে খেলেও উপকার পাওয়া হয়।
No comments:
Post a Comment