প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক: পুজো মনে সাজগোজ আর আড্ডা পাড়ায় আর সঙ্গে তো খাওয়া রয়েছে। কিন্তু নিজেকে পুজোয় সেরা করে তুলতে কয়েকটি জিনিস মেনে চলুন
শারীরিক সুস্থতা:
পুজো মানে শারীরিক ব্যায়ামের জন্য বরাদ্দ সময় কমানো? এটা করতে ভুলবেন না। আপনি যদি না চান, আপনি সপ্তাহে তিন দিন আপনার ব্যায়ামের রুটিন কমিয়ে আনতে পারেন, কিন্তু কম নয়। এর জন্য আপনাকে ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘন্টা রাখতে হবে।
গমের আটা বা চিনির পরিবর্তে কার্বোহাইড্রেট হিসাবে বেশি চাল, রুটি, ওটস নিন। প্রতিদিনের খাবার থেকে প্রোটিন বাদ দেওয়া যাবে না। মুরগি, মাছ, সয়াবিন স্টিমড, রোস্টেড বা সেদ্ধ করে খান। বিভিন্ন বাদাম এবং বীজের মতো ভাল এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিগুলি ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করুন। প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট খান।
জলের পরিমাণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। কোন অবস্থাতেই শরীরকে পানিশূন্য হতে দেওয়া উচিৎ নয়। অতিরিক্ত জল পান করলে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যাবে।
ত্বকের যত্ন:
ত্বক আর্দ্র রাখতে দিনে কমপক্ষে ২.৫ থেকে ৩ লিটার জল।
বাদাম, আখরোট, কুমড়োর বীজ খান। ফলস্বরূপ, আপনার ত্বক প্রয়োজনীয় খনিজ এবং ভিটামিন ই পাবে।
লেবুর মতো ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খান। এটি আপনার ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করবে।
চুলের যত্ন:
পুজোর সময় চুলের কী হবে? সোজা করা, কার্লিং বা রিবন্ডিং এর ফলে চুল অনেক রাসায়নিকের সরাসরি সংস্পর্শে আসে। তাই এই সময়ে যত্ন নেওয়া উচিৎ যাতে চুলের গোড়া নষ্ট না হয়।
শরীরে ঘুমের অভাব হতে দেবেন না। আপনি যতই ঘুরে বেড়ান না কেন, পর্যাপ্ত ঘুমিয়ে নিবেন। স্নায়ু সতেজ থাকলে চুল ভালো হবে।
বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই চুলে রোদ লাগান যাতে আপনার চুল পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পায়।
একটি মোটা দানার চিরুনি ব্যবহার করুন। চুল কোঁকড়ানো হলে খুব বেশি আঁচড়াবেন না। ভেজা হলে, আপনি একটি ঘন শস্যের চিরুনি দিয়ে অনিয়মিত চুল সাজাতে পারেন। তবে চুল শুকিয়ে গেলে হাত দিয়ে করুন।
No comments:
Post a Comment