প্রযুক্তির যেমন ইতিবাচক দিক রয়েছে, তেমনি রয়েছে নেতিবাচক দিকও। টিকা নিয়ে শারীরিক সুস্থতা নিশচয়তার পাশাপাশি ভয় বাড়ছে প্রতারিত হওয়ার। নেপথ্যে CoWin app। বর্তমানে দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ এটি। এটি থেকেই ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার ঘটনায় ছড়িয়েছে উদ্বেগ। টিকাকরণের জন্য যে অ্যাপে নাম নথিভুক্ত করতে হয়, সেই CoWin অ্যাপ থেকেই নাকি ১৫ কোটি বেশি মানুষের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। যা বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। যদিও এমন খবর ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
গত বৃহস্পতিবারই কো-উইন অ্যাপ থেকে ভারতীয় নাগরিকদের ডেটা ফাঁস হওয়ার খবর সামনে আসে। মুহূর্তে সেই সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। জানা যায়, DarkWeb-এর ডার্ক লিক মার্কেটে নাকি সেসব তথ্য বিক্রি করছে হ্যাকাররা। ৮০০ ডলারের বিনিময়ে কেনা যাচ্ছে সেই ডেটা। যদিও ডার্ক ওয়েব জানিয়ে দেয়, তারা এই তথ্য হ্যাক করেনি। সংগ্রহীত নিজেদের প্ল্যাটফর্ম বিক্রি করছে মাত্রা। কিন্তু করোনা ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য যাঁরা ইতিমধ্যেই সেই প্ল্যাটফর্মে রেজিস্টার করেছেন, এ খবর শুনে রীতিমতো মাথায় হাত পড়ে তাঁদের। যদিও কেন্দ্রের তরফে স্পষ্ট করা হয়েছে, এমন কোনও ঘটনা ঘটেনি। CoWin অ্যাপ থেকে কোনও ইউজারের তথ্য হ্যাকারদের হাতে পৌঁছয়নি।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়, কো-উইন থেকে তথ্য ফাঁসের খবর সম্পূর্ণ মিথ্যে। এর কোনও ভিত্তি নেই। ইউজারের জিও-লোকেশনের ডেটা ফাঁস হয়েছে। যে তথ্য এমনিতেও চায় না কো-উইন অ্যাপ। তবে প্রত্যেকের বাকি তথ্য সুরক্ষিত আছে। কিন্তু এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার কারণে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন।
তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছে, সাধারণত যেভাবে কোনও অ্যাপ হ্যাক করা হয়ে থাকে, এক্ষেত্রে তেমন কিছু হয়নি। এটি বিটকয়েন স্ক্যামের আওতায় পড়ছে। এর সঙ্গে ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্যের কোনও সম্পর্ক নেই। তাঁদের তথ্য সুরক্ষিতই আছে।
গত বৃহস্পতিবারই কো-উইন অ্যাপ থেকে ভারতীয় নাগরিকদের ডেটা ফাঁস হওয়ার খবর সামনে আসে। মুহূর্তে সেই সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। জানা যায়, DarkWeb-এর ডার্ক লিক মার্কেটে নাকি সেসব তথ্য বিক্রি করছে হ্যাকাররা। ৮০০ ডলারের বিনিময়ে কেনা যাচ্ছে সেই ডেটা। যদিও ডার্ক ওয়েব জানিয়ে দেয়, তারা এই তথ্য হ্যাক করেনি। সংগ্রহীত নিজেদের প্ল্যাটফর্ম বিক্রি করছে মাত্রা। কিন্তু করোনা ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য যাঁরা ইতিমধ্যেই সেই প্ল্যাটফর্মে রেজিস্টার করেছেন, এ খবর শুনে রীতিমতো মাথায় হাত পড়ে তাঁদের। যদিও কেন্দ্রের তরফে স্পষ্ট করা হয়েছে, এমন কোনও ঘটনা ঘটেনি। CoWin অ্যাপ থেকে কোনও ইউজারের তথ্য হ্যাকারদের হাতে পৌঁছয়নি।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়, কো-উইন থেকে তথ্য ফাঁসের খবর সম্পূর্ণ মিথ্যে। এর কোনও ভিত্তি নেই। ইউজারের জিও-লোকেশনের ডেটা ফাঁস হয়েছে। যে তথ্য এমনিতেও চায় না কো-উইন অ্যাপ। তবে প্রত্যেকের বাকি তথ্য সুরক্ষিত আছে। কিন্তু এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার কারণে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন।
তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছে, সাধারণত যেভাবে কোনও অ্যাপ হ্যাক করা হয়ে থাকে, এক্ষেত্রে তেমন কিছু হয়নি। এটি বিটকয়েন স্ক্যামের আওতায় পড়ছে। এর সঙ্গে ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্যের কোনও সম্পর্ক নেই। তাঁদের তথ্য সুরক্ষিতই আছে।
No comments:
Post a Comment