প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : কোভিড -১৯ মহামারীর কারণে ভারতে লকডাউন সময়কাল গত এক বছর ধরে চলছে। এই সময়ে বেশিরভাগ লোকেরা বাড়ি থেকে কাজ করছেন। ইন্টারনেট অ্যাক্সেস প্রত্যন্ত অঞ্চলে মোবাইল হটস্পটগুলির মাধ্যমে করা হয়, বিশেষত যেখানে ওয়াই-ফাই এবং ব্রডব্যান্ড সুবিধা নেই সেখানে বাড়ি থেকে কাজের জন্য মোবাইল হটস্পট ব্যবহার বেশ সাধারণ হয়ে উঠেছে। তবে মোবাইল হটস্পটগুলির অসুবিধাও রয়েছে। আপনি যদি একটি দীর্ঘ সময়ের জন্য একটি মোবাইল হটস্পট ব্যবহার করেন তবে এটি কেবল আপনার ডেটা দ্রুতই শেষ করে না, সাথে শীঘ্রই স্মার্টফোনের ব্যাটারিও শেষ করে দেয়। এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল হটস্পট ব্যবহার করার সময় এই সতর্কতাগুলির যত্ন নেওয়া উচিৎ।
ব্যবহারকারীর এই সাবধানতা অবলম্বন করা উচিৎ
মোবাইল হটস্পট ব্যবহার করার সময় ব্যবহারকারীর অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশনগুলি বন্ধ করা উচিৎ যা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে। এটি দ্রুত ব্যাটারি ক্ষয়ের ঘটনাটি রোধ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ব্যবহারকারীর ফোনের লোকেশন, স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা, বিজ্ঞপ্তিগুলি বন্ধ করা উচিৎ। এছাড়াও, পাওয়ার সাশ্রয় মোড চালু করা উচিৎ।
ব্যবহারকারীর হটস্পটটি সর্বদা রাখা উচিৎ নয়। প্রায়শই দেখা যায় যে কিছু লোক হটস্পট চালু করতে ভুলে যায়। এটি আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করে। এছাড়াও, আপনার চারপাশের ডিভাইসের মাধ্যমে আপনার ইন্টারনেট ডেটা অ্যাক্সেস করার চেষ্টা করা হবে।
মোবাইল-ভিত্তিক হটস্পটগুলি ওয়াই-ফাইয়ের চেয়ে কম গতি দেয়। এমন পরিস্থিতিতে ব্রডব্যান্ডের সুবিধা পাওয়া গেলে আরও ভাল হয়।
মোবাইল ভিত্তিক হটস্পটগুলি দীর্ঘ সময়ের জন্য ব্যবহার করা উচিৎ নয়। এটি ওয়াই-ফাই এবং ব্রডব্যান্ডের চেয়ে অনেক বেশি ব্যয়বহুল। ধীর ইন্টারনেট গতি উপলব্ধ। যেখানে ব্রডব্যান্ডে, হাই স্পিডটি প্রতি টাকার চেয়ে কম রিচার্জে অর্জন করা যায়।
No comments:
Post a Comment