আদালত বলেছে যে আসামী এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও কোনও সাক্ষাৎকার দেবে না। আত্মীয় ও চিকিৎসক ব্যতীত কারও সাথে দেখা করতে পারবে না। ইউপি পুলিশের আধিকারিকরা তাকে নিয়ে যাবেন এবং আবার ফিরিয়ে আনবেন। কেরালা পুলিশ এতে সহযোগিতা করবে।
হাথরাসে বহুল আলোচিত ধর্ষণের মামলার পরে সেখানে প্রচুর হট্টগোল ও বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল। এই বিশৃঙ্খলার মাঝে উত্তর প্রদেশ পুলিশ মথুরা থেকে পিএফআই এবং এর সহযোগী সংস্থা সিএফআইয়ের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। যার মধ্যে সাংবাদিক সিদ্দিক কপ্পনও জড়িত ছিলেন। এই লোকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল যে পিএফআই হাইকমান্ডের নির্দেশে তারা হাথরাসে দাঙ্গা ছড়িয়ে দেওয়ার অভিপ্রায় নিয়ে যাচ্ছিল।
No comments:
Post a Comment