ব্যারিকেডিংয়ের বিষয়ে সরকারকে মায়াবতীর পরামর্শ, "সন্ত্রাসীদের থামাতে দেশের সীমান্তে ব্যারিকেডিং করা উচিৎ"

প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক: দিল্লির সীমান্তে কৃষি আইনের বিরুদ্ধে কৃষকদের বিক্ষোভ চলছে। অন্যদিকে, কৃষকদের বিক্ষোভে যোগ দেওয়ার আশঙ্কার মধ্যে রাজধানীর সীমান্তে দুর্গ তৈরি করা হয়েছে। আসলে কৃষকরা ৬ ফেব্রুয়ারি চাকা জাম কর্মসূচির ঘোষণা করেছেন। কৃষকদের প্রদর্শনের পরিপ্রেক্ষিতে গাজীপুর, সিংহু ও টিকরী সীমান্তে ব্যারিকেডিং করা হয়েছে। দিল্লির সীমানায় কাঁটাতার ও পেরেক বসানো হয়েছে। সাথে, কিছু জায়গায় সিমেন্টের দেয়ালও নির্মিত হয়েছে।

বিরোধী দলগুলি কৃষকদের ঘেরাও করার বিষয়ে প্রতিনিয়ত সরকারকে লক্ষ্য করে চলেছে। একই সঙ্গে, বিএসপি সুপ্রিমো এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতীও সরকারকে আক্রমণ করেছেন। বুধবার ট্যুইট করে মায়াবতী কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করেছেন। মায়াবতী ট্যুইট করেছেন, "তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহারের সত্যিকারের দাবিতে দিল্লির সীমানায় আন্দোলনরত কৃষকদের প্রতি সরকারের মনোভাবের কারণে, বিশেষ করে সংসদের বাজেট অধিবেশনে, জনস্বার্থের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি প্রথম দিন থেকেই প্রভাবিত হয়েছে। কৃষকদের চাহিদা পূরণের মাধ্যমে কেন্দ্রের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা উচিৎ।"

তার দ্বিতীয় ট্যুইটে, মায়াবতী বলেছেন, "লক্ষ লক্ষ আন্দোলনকারী কৃষকদের ভয় দেখাতে দিল্লী সীমান্তে কাঁটাতার ও পেরেকের মাধ্যমে যে অসাধারণ ব্যারিকেডিং করা হয়েছে, তা উপযুক্ত নয়। এগুলোর পরিবর্তে, সন্ত্রাসীদের রুখতে দেশের সীমান্তে এ জাতীয় পদক্ষেপ নেওয়া ভাল হবে।"