প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : আজকাল প্রত্যেকেই চলমান জীবনযাপনে স্মার্ট এবং ফিট হতে চায় তবে ব্যাস্ত রুটিন থেকে অনুশীলনের জন্য সময় বের করা এবং ডায়েট করা কঠিন হয়ে পড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে ওজন কমাতে ব্যায়াম সর্বোত্তম এবং স্বাস্থ্যকর উপায়। তবে এটি বিধিনিষেধ সহ প্রতিদিন সময় দেওয়া প্রয়োজন। তবে ব্যস্ত ব্যক্তির পক্ষে সময় খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। ডায়েটিং ওজন হ্রাস করার আরেকটি উপায়। সাধারণত মানুষ ডায়েটিংকে ক্ষুধার্ত থাকা বলে বিবেচনা করে এবং তাদের পছন্দের খাবার থেকে দূরে থাকে। ডায়েটিংয়ের অর্থ হল এর বিপরীত।
ডায়েট করুন, ব্যায়াম না করে ওজন হ্রাস করুন!
কয়েক মাস ধরে ডায়েট করার পরে এবং আপনার পছন্দসই খাবার থেকে দূরে থাকার পরে আমাদের মস্তিষ্ক সুস্বাদু খাবার খেতে আরও সক্রিয় হয়। কয়েক মাস ধরে কঠোর ডায়েটিংয়ের পরে স্বাভাবিক রুটিনের দরুন আরও ওজন বেড়ে যায়। এর একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ প্রিয় ডায়েট থেকে দূরত্ব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে শরীরের সব ধরণের ডায়েট দরকার। এটি যদি ভারসাম্যপূর্ণ উপায়ে ব্যবহার করা হয় তবে সুবিধা অবশ্যই নিশ্চিত। সপ্তাহে একবার মনের মত খাবার খেলে ওজন বাড়ে না, তবে স্বাস্থ্যহীন ডায়েটের ধারণাটি মনের বাইরে আসে। যার ফলস্বরূপ ডায়েটিংয়ের সময়কাল বৃদ্ধি পায় এবং ওজনও সহজে হ্রাস পায় না। নির্ধারিত ব্যবস্থাপত্র অনুসরণ করে ২ মাসের মধ্যে ওজন ৭ কেজি পর্যন্ত হ্রাস করা যেতে পারে।
ওজন কমাতে কিছু টিপস :
এ জন্য আগ্রহী ব্যক্তিদের খাবারে বেশি মশলা ব্যবহার করা উচিৎ। এটি ক্ষুধার শক্তি হ্রাস করতে সহায়তা করবে।
খাদ্য থেকে লবণ এবং চিনির পরিমাণ হ্রাস করা অনুকূল হবে। ৩০ বছরের বেশি বয়সের লোকেদের চিনি এবং লবণ এড়ানো ভাল।
সময় মতো খাবার খেতে ভুলবেন না। অকাল বা দেরিতে খাবার খাওয়া উচিৎ নয়।
শুতে যাওয়ার ৬ ঘন্টা আগে রাতের খাবার খান। সন্ধ্যা ছয়টার পরে কিছু না খাওয়ার চেষ্টা করুন।
ভারসাম্য বজায় রেখে খাবার এবং পানীয় খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। সপ্তাহে একবার বা দুবার প্রিয় খাবার খান।

No comments:
Post a Comment