সমস্ত সরকারী কর্মচারীরা ইএসআইসি এর আওতায় পেতে চলেছেন বেকার ভাতা,জানুন বিশদে - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Saturday, 17 October 2020

সমস্ত সরকারী কর্মচারীরা ইএসআইসি এর আওতায় পেতে চলেছেন বেকার ভাতা,জানুন বিশদে



প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : কর্মচারী রাজ্য বীমা কর্পোরেশনের (ইএসআইসি) আওতাভুক্ত কোনও কর্মচারী বেকার ভাতার দাবিও জমা দিতে পারেন। ইএসআইসি করোনার সংক্রমণ এবং লকডাউনের কারণে ২২ শে মার্চ, ২০২০ থেকে ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ পর্যন্ত বেকার কর্মচারীদের বেকার ভাতা ঘোষণা করেছে। এই ভাতা তিন মাসের অর্ধেক বেতন হিসাবে দেওয়া হবে।


এই বেকার ভাতার জন্য সিদ্ধান্ত ইএসআইসি ১৯ সেপ্টেম্বর নিজেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে বেকার ভাতার জন্য আবেদনের লোকের সংখ্যা প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম বলে মনে হয়। শ্রম মন্ত্রকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন যে করোনা এবং লকডাউনের কারণে বেকার হয়ে আসা এখন পর্যন্ত ৫ লাখ কর্মচারী এই ভাতার জন্য আবেদন করেননি।


তিনি বলেছিলেন যে লকডাউন চলাকালীন যারা কর্মচারী বেকার রয়েছেন তারাও বেকার ভাতার আবেদন করতে পারেন ইএসআইসি সাইটে গিয়ে বা তাদের অফিসে গিয়ে। সাধারণত কর্মীদের বেকার ভাতা দেওয়ার জন্য নিয়োগকর্তার পক্ষে আবেদন করা হয়। বেকারত্বের ৩০ দিনের মধ্যে এই ভাতার জন্য আবেদনকারীদের ত্রাণ দেওয়ার জন্য একটি বিধি বিধান করা হয়েছে। ভাতার পরিমাণ সরাসরি কর্মীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রদান করা হবে।


আবেদনের সময়, বেকার কর্মচারীকে আধার কার্ড এবং ব্যাংক পাসবুকের একটি অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে। ভাতা প্রদানের আগে কর্মচারী কর্মী সত্যই বেকার কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য কর্মস্থলে নিশ্চিত হয়ে যাবে।


শ্রম মন্ত্রকের এক আধিকারিকের মতে, এই বেকার ভাতার জন্য ইএসআইসি একটি বিশেষ তহবিল তৈরি করেছে। অটল বীমা  কল্যাণ প্রকল্পের আওতায় বেকার ভাতা ইএসআইসি দ্বারা প্রদান করা হবে। গত মাসে শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ গাঙ্গওয়ারের সভাপতিত্বে ইএসআইসি অটল বীমা কল্যাণ প্রকল্পের মেয়াদ এক বছরের মধ্যে বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।


অটল বীমা  কল্যাণ যোজনা ৩০ জুন শেষ হচ্ছিল। এই স্কিমের আওতায় ইএসআইসিতে বীমাকৃত কর্মীদের বেকার ভাতা দেওয়ার বিধান রয়েছে, তবে করোনা এবং লকডাউনের কারণে বেকার থাকা কর্মীদের বেকার ভাতা হিসাবে তিন মাসের অর্ধেক বেতন দেওয়া হবে। এর আগে বেতনের ২৫% বেকারত্ব ভাতা হিসাবে দেওয়া হত।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad