প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক : মুর্শিদাবাদ , মালদা ও দুই দিনাজপুরের দারিদ্রতা আর ধর্মীয় গোঁড়ামিকে কাজে লাগিয়েছে আলকায়দা। তৈরি করেছে জঙ্গি নেটওয়ার্ক। আলকায়দা জঙ্গি যোগে ধৃত ছয় জনকে জেরা করে উঠে আসছে এমন তথ্য। আলকায়দা পাকিস্তান ও বাংলাদেশে ঘাঁটি গেড়ে রাজ্যের মুসলিম অধ্যুষিত সীমান্ত জেলায় নেটওয়ার্ক তৈরি করে। আর অপারেট হত কেরল থেকে। দেশের এত রাজ্য থাকতে কেন কেরল সেফ মনে করল আলকায়দা থিঙ্ক ট্যাঙ্ক। তেমনি মুর্শিদাবাদ থেকেই বা কেন ধরা পড়ল ? অতীতেও একাধিকবার জঙ্গি যোগ ধরা পড়েছে মুর্শিদাবাদে। নবাবের শহর তো নজরে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। নজরে থাকা নবাবের শহরেই কেন আলকায়দা ? প্রশ্নের উত্তর খুুঁজছে নবাবের শহর।
কেরল কেন সেফ জোন : বাম শাসিত রাজ্য কেরল। দেশের অন্য রাজ্যের তুলনায় এখানে ধর্ম নিরপেক্ষতা বেশি বাম শাসনের কারণে। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েছে আলকায়দা। কী ভাবে বাংলায় জাল বিস্তার করেছে আলকায়দা সেই সন্ধানে নেমে এনআইএ জানতে পেরেছে, লকডাউনের সময়ে কেরলে নির্মাণ শিল্পে কাজ করতে যাওয়া সাত শ্রমিক রাজ্যে ফেরার নাম করে কেরল ছাড়লেও তারা রাজ্যে ফেরেনি। ওই সাত শ্রমিক কোথায় কেন গিয়েছে সেই উত্তর খুঁজতে তৎপর জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তান যোগ :
এনআইএ জানতে পেরেছে, ভারতে জাল বিস্তার করতে অর্থ যোগান দিত পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই। ধৃত নয় জনের মধ্যে চার জনের অ্যাকাউন্টে লক্ষাধিক টাকা পাওয়া গেছে। কেরল ও বাংলার জঙ্গিদের পিছনে অর্থায়ন করতে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ হয়ে টাকা আসত। গোয়েন্দারা মালদা ও মুর্শিদাবাদের হাওলা চক্রের সন্ধান করছে।
মূর্শিদ হাসান, নাজমুস সাকিব, আতিউর রহমান ও আবু সুফিয়ানের অ্যাকাউন্টে বিপুল টাকা লকডাউনের পিরিয়ডে কী ভাবে এলো? দুই দিনাজপুর,মালদা ও বীরভূমের যুবকদের মগজ ধোলাইয়ের কাজে খরচ করা হত ওই টাকা। তদন্তকারীরা আরও জানতে পেরেছে , বিস্ফোরক তৈরির খরচ আসত পাকিস্তান থেকে। বাংলাদেশের সক্রিয় আইএসআই চক্রের মারফত কয়েকজন হাওলা মারফত ওই টাকা পৌঁছে যেত জঙ্গিদের কাছে।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তান যোগ :
এনআইএ জানতে পেরেছে, ভারতে জাল বিস্তার করতে অর্থ যোগান দিত পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই। ধৃত নয় জনের মধ্যে চার জনের অ্যাকাউন্টে লক্ষাধিক টাকা পাওয়া গেছে। কেরল ও বাংলার জঙ্গিদের পিছনে অর্থায়ন করতে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ হয়ে টাকা আসত। গোয়েন্দারা মালদা ও মুর্শিদাবাদের হাওলা চক্রের সন্ধান করছে।
মূর্শিদ হাসান, নাজমুস সাকিব, আতিউর রহমান ও আবু সুফিয়ানের অ্যাকাউন্টে বিপুল টাকা লকডাউনের পিরিয়ডে কী ভাবে এলো? দুই দিনাজপুর,মালদা ও বীরভূমের যুবকদের মগজ ধোলাইয়ের কাজে খরচ করা হত ওই টাকা। তদন্তকারীরা আরও জানতে পেরেছে , বিস্ফোরক তৈরির খরচ আসত পাকিস্তান থেকে। বাংলাদেশের সক্রিয় আইএসআই চক্রের মারফত কয়েকজন হাওলা মারফত ওই টাকা পৌঁছে যেত জঙ্গিদের কাছে।
No comments:
Post a Comment