জল পরিষ্কার করতে এবং ব্যাকটিরিয়া থেকে রক্ষা করতে ফিটকিরি ব্যবহার করা হয়। তবে আপনি কি জানেন যে এটি স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য এবং অন্যান্য সুবিধার জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
চুলকানি থেকে মুক্তি পান
চুলকানির হাত থেকে মুক্তি পেতে একটি ছোট্ট ফিটকিরির টুকরো নিন এবং আপনার মুখে আলতো করে ঘষুন। কিছুক্ষণ পর গোলাপজল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এর পরে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। আপনি দেখতে পাবেন যে কয়েক দিন পরে, ত্বকের কুঁচকগুলি অদৃশ্য হয়ে যাবে।
মাথা শুকনো জন্য
মাথায় শুষ্কভাব দেখা দিলে শ্যাম্পু দিয়ে এক চিমটি ফিটকিরির গুঁড়ো ও নুন যোগ করে মাথা ধুয়ে নিন। এটি মাথা থেকে শুষ্কতা দূর করতে সহায়তা করবে। আপনার জানা উচিৎ যে মাথার ত্বকে আর্দ্রতার অভাবের কারণে চুলে শুষ্কতা দেখা দেয়।
ছেঁড়া গোড়ালি জন্য
খালি পায়ের তালুটিকে এমনভাবে গরম করুন যাতে এটি ফোমে গলে যায়। ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার পরে নারকেল তেল দিয়ে ছেঁড়া গোড়ালিগুলিতে লাগান। এই রেসিপিটি ছেঁড়া গোড়ালি থেকে তাৎক্ষণিক ত্রাণ সরবরাহ করে।
অত্যাধিক ঘামা
ঘামযুক্ত লোকদের জন্যও ফিটকিরির ব্যবহার উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয়। এই ধরণের লোকদের এক বালতি পানিতে একটি ঝিনুক নেওয়া উচিৎ এবং স্নানের সময় জল দিয়ে স্নান করা উচিৎ।
ক্ষয়
নাক থেকে রক্তক্ষরণ বলা হয় অনুনাসিক অগ্ন্যুৎপাত। নাক থেকে রক্তক্ষরণ হওয়ার সময় পানিতে চিকিত্সার মিশ্রণ করুন এবং নাকের মধ্যে এটির বাদাম ফোঁটা করুন। এটি নাক থেকে রক্তপাত বন্ধ করবে।
চুলকানি হলে
চুলকানি বা ফুসকুরির চিকিৎসার ক্ষেত্রে ঘরোয়া প্রতিকার হিসাবেও এলাম কার্যকর। এর জন্য ফিটকিরি পুড়িয়ে ছাই করে নিন। এবার এতে ডিমের সাদা অংশ মেশান এবং ম্যাসাজ করুন। সব ধরণের চুলকানি বা শুষ্কতা স্বস্তি এনে দেবে।
কাশি হচ্ছে
কাশির অবস্থায় সকালে ও সন্ধ্যায় এক গ্লাস হালকা গরম জলে এই গুঁড়ো মিশিয়ে পান করলে সমস্যাটি কাটিয়ে ওঠে। এমনকি হাঁপানি (হাঁপানি) অভিযোগও নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
ক্ষত নিরাময়ে
গরম জলে ফিটকিরির টুকরোগুলি দ্রবীভূত করুন এবং দিনে দু'বার ক্ষত ধুয়ে নিন। এটি আপনার ক্ষত সারবে।
No comments:
Post a Comment