তিনি অভিযোগ করেন, আদালতের নির্দেশে যখন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার নিজের জমিতে পাঁচিল তোলার কাজ করছে তখন তৃণমূলের কি অধিকার আছে বাধা দেওয়ার। তার আরও অভিযোগ, রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলি তৃণমূলের পার্টি অফিস হয়ে গিয়েছে। আর সেই সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা তৃণমূলের হয়ে ধর্নায় বসেন। শিক্ষাক্ষেত্র গুলিকে তৃণমূল রাজনীতির কেন্দ্রস্থল বানিয়ে ফেলেছে। বিশ্বভারতীর ক্ষেত্রে তিনি মনে করেন, অবিলম্বে কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। এ ব্যাপারে তিনি ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথাও বলেছেন বলে দাবী করেন।
পাশাপাশি তিনি যোগ করেন, বিশ্বভারতীর জমি তৃণমূলের সঙ্গে জড়িতরা দখল করে নিয়েছে। সেই জমিতে দোকানপাট চলছে এবং ওখান থেকে স্থানীয় নেতৃত্ব তোলা তুলছেন। যেহেতু তাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তাই তাতে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল, যা অনৈতিক।

No comments:
Post a Comment