সম্প্রতি মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের (এইচআরডি) নামকরণ করা হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রক। ২৯ শে জুলাই দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দও এই পরিবর্তনকে অনুমোদন দিয়েছেন। এটি ১৯৮৬ সালের শিক্ষানীতিকে প্রতিস্থাপন করবে। শিক্ষানীতি অনুমোদনের পরে এখন পুরো উচ্চশিক্ষা খাতের জন্য কেবলমাত্র একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাকবে, যাতে শিক্ষাক্ষেত্রে বিঘ্ন দূর করা যায়।
ইসরোর প্রাক্তন প্রধান নতুন শিক্ষানীতিতে চূড়ান্ত রূপ দিয়েছেন
নতুন শিক্ষানীতি সম্পর্কে গত পাঁচ বছর ধরে একটি কৌশল তৈরি করা হয়েছিল। এখন ইসরোর প্রাক্তন প্রধান কে কস্তুরিরঙ্গনের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি এটি চূড়ান্ত করেছে। তবে, নতুন শিক্ষানীতিতে হিন্দি ভাষাবিহীন রাজ্যে হিন্দি বাধ্যতামূলক করা উচিৎ বলে উল্লেখ করা হয়নি।
দেশে শিক্ষার অর্থ বদলে যাবে
নতুন শিক্ষানীতি অনুসারে, এখন ৩ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সী শিশুদের শিক্ষার অধিকার আইন, ২০০৯ এর আওতায় আনা হবে। আগামী সময়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুপাত ১:৩০ হবে। নতুন শিক্ষানীতিতে গল্প বলা, থিয়েটার, গ্রুপ রিডিং, ছবি প্রদর্শন, লেখার দক্ষতা, ভাষা এবং গণিতে জোর দেওয়া হবে। এই নতুন শিক্ষানীতি অনুসারে, দেশের শিক্ষার অর্থ পরিবর্তিত হবে। এটি কেবল যুবকদের শিক্ষার জন্য নতুন সুযোগ প্রদান করবে না, পাশাপাশি কর্মসংস্থানও সহজ করবে।
No comments:
Post a Comment