শনিবার রাতে ই-রিকশাচালক ওই ব্যক্তি একটি ব্যাগ কুড়িয়ে পান। তারপর তিনি ওই ব্যাগ তুলে দেন সারথি রায় নামে এক মহিলার হাতে। তাতে পাওয়া যায় সোনার চেন ,লকেট ও কিছু অর্থ। ওই মহিলা ব্যাগটি নিয়ে কি করবেন তা বুঝতে না পেরে ছুটে যান এলাকার কাউন্সিলর চন্দ্রানি মন্ডলের কাছে। তিনি পরামর্শ দেন পুলিশের কাছে যাওয়ার জন্য। কাউন্সিলরের পরামর্শ অনুযায়ী রবিবার সেই কুড়িয়ে পাওয়া সামগ্রী নিয়ে এন জে পি থানায় যান সারথি দেবী। নিউ জলপাইগুড়ি থানার পুলিশের হাতে তুলে দেন কুড়িয়ে পাওয়া সমস্থ সামগ্রী।
বর্তমান সময়ে সারথি রায় এবং ওই ই-রিকশাচালকের এমন সততায় অবাক থানার পুলিশ থেকে শুরু করে সকলেই। সংবাদ মাধ্যমে খবর পেয়ে মঙ্গলবার সকালে নিউ জলপাইগুড়ি থানায় আসেন ওই খোয়া যাওয়া ব্যাগের মালিক অমৃতা দাস মন্ডল। সততার নজির দেখানো ওই মহিলা এবং নিউ জলপাইগুড়ি থানার পুলিশের হাত থেকে অমৃতা দেবী ফিরে পেলেন তার খোয়া যাওয়া স্বর্ণালঙ্কার, বাড়ীর চাবি এবং অর্থ।

No comments:
Post a Comment