রাজস্থানের যোধপুরে ১১ জনের লাশের কারণে চাঞ্চল্যকর পরিবেশ রয়েছে। নিহতরা সবাই পাকিস্তানের শরণার্থী বলে জানা গেছে। সকলেই একই পরিবারের সদস্য ছিলেন। তথ্য অনুসারে, সমস্ত শরণার্থী আছিলাভাটা গ্রামে জীবিকার জন্য মাঠে কাজ করতেন এবং খামারের কাছে একটি কুঁড়েঘরে থাকতেন। পুলিশ ফরেনসিক দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। পুলিশ লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে।
আহত অবস্থায় এই মৃত মানুষের পরিবারের সদস্যদের সন্ধান পাওয়া যায়। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২ জন পুরুষ, ৪ জন মহিলা ও ৫ জন শিশু রয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ তাদের হত্যা করেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, তবে কীভাবে তারা হত্যা করা হয়েছে কী না তা ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পরে জানা যাবে। প্রথম নজরে, বিষ বা কিছু কীটনাশক দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে মনে হয়।
আসলে, পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে আশ্রয় নেওয়া পাকিস্তান থেকে প্রচুর সংখ্যক শরণার্থী রয়েছে। এখানকার গ্রামটির বেশিরভাগ জনসংখ্যা পাকিস্তানি শরণার্থী।তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২ জন পুরুষ, ৪ জন মহিলা ও ৫ জন শিশু রয়েছেন বলে জানা গেছে। পুলিশ তাদের হত্যা করেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, তবে কীভাবে তারা হত্যা করা হয়েছে তা ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পরে জানা যাবে। প্রথম নজরে, বিষ বা কিছু কীটনাশক দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে মনে হয়।
আসলে, পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে আশ্রয় নেওয়া পাকিস্তান থেকে প্রচুর সংখ্যক শরণার্থী রয়েছে। এখানকার গ্রামটির বেশিরভাগ জনসংখ্যা পাকিস্তানি শরণার্থী।
No comments:
Post a Comment