দেরাদুন ও নৈনিতাল থেকে চার জন কেদারনাথের দর্শন শেষে বাসুকুলিটাল থেকে ত্রিযুগনারায়ণ ট্রেকিংয়ের পথে নিখোঁজ হন। পুলিশ উদ্ধারকারী তিনটি দল ঘটনাস্থলে প্রেরণ করা হয়েছে।
(খবর লাইভ হিন্দুস্তান অনলাইনের)
ড্রোন ও হেলিকপ্টার দিয়েও রেকি করা হচ্ছে, তবে কোনও সন্ধান পাওয়া যায় নি। অন্যদিকে, চারজন কীভাবে ট্রেকিংয়ে গেল? এ নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন উঠছে।
জানা গেছে, ১২ই জুলাই হিমাংশু (২৮) ছেলে বাল বাহাদুর, জিতেন্দ্র ভান্ডারী (৩৪) ছেলে জিএস ভান্ডারী বাসিন্দা দেরাদুন ও মোহিত ভট্ট (৪০) পুত্র গঙ্গা ভট্ট, জগদীশ বিশট (৪)) পুত্র গঙ্গা বিশত দুজনেই বাসিন্দা নৈনিতাল। কেদারনাথ সোনপ্রয়াগ থেকে পাসের পথ দিয়ে রওনা দিয়েছিলেন।
১৩ জুলাই এই চার ব্যক্তি মন্দির চত্বরে দর্শন শেষে বাসুকুলের উদ্দেশ্যে রওনা হন। সেখান থেকে তাঁকে ত্রিযুগনারায়ণে আসতে হয়েছিল। তিনি তার সঙ্গী শশাঙ্ক ডোভালকে এই কথাটি বলেছিলেন এবং সোনপ্রয়াগে অপেক্ষা করতে বলেছিলেন।
কিন্তু গভীর রাত অবধি চার জন না পৌঁছালে শশাঙ্ক সোনপ্রয়াগ থানায় খবর দেয়। এসপির নির্দেশে স্টেশন হেড হোশিয়ার সিং পাংখোলি ১৪ টি থেকে ত্রিযুগনারায়ণ-তোশি এবং তোশি থেকে ভাসুকিটাল ট্র্যাকে দুটি দল প্রেরণ করেছিলেন।
তবে একদিন তদন্তের পরেও তাদের পাওয়া যায়নি। বুধবার পুলিশ ডিডিআরএফ, এসডিআরএফ এবং সিভিল পুলিশকে নিয়ে তোশিয়ের পাঁচ যুবকের তিনটি দল গঠন করে তাদের উদ্ধার জন্য ভাসুকিটাল ট্র্যাক, গৌরীকুন্ড-খার্ক ট্র্যাক এবং তোশি বনে প্রেরণ করেছে।
গৌরীকুন্ড-খার্ক থেকে ভাসুকিতালে পাঠানো উদ্ধারকারী দলটি ড্রোন দিয়ে রেকিও করছে।
No comments:
Post a Comment