তাহলে আর দেরি কিসের, জেনে নেওয়া যাক সৌন্দর্যচর্চায় ভিটামিন-ই ক্যাপসুলের অজানা কিছু ব্যবহার।
ভিটামিন-ই ক্যাপসুল চুল বাড়াতে সাহায্য করে। অলিভ অয়েলের সঙ্গে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল মিশিয়ে আধ ঘন্টা ভাল করে ম্যাসাজ করুন। চাইলে নারকেল তেলের সঙ্গেও লাগাতে পারেন।
মুখে ব্রণর দাগ থাকলে ক্যাপসুলের ভিতরে যে জেলটা রয়েছে দাগের মধ্যে সেটি লাগান। তারপর কিছুক্ষণ রেখে হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
রোজ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল সারা মুখে লাগান। এতে বলিরেখার মতন সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি কমে যাবে।
ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল।
মধু ও লেবুর রসের সঙ্গে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল ভাল করে লাগিয়ে নিন। হাত, পা শুকনো হলে এই প্যাক খুব উপকারী।
স্ট্রেচ মার্কস থাকলে সেই দাগ দূর করতে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল খুব উপকারী। লেবুর রসের সঙ্গে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নিয়ে স্ট্রেচ মার্কসের মধ্যে লাগিয়ে নিন। ভাল উপকার পাবেন।
ঠোঁট ফাটার সমস্যায় শীতকালে সবাই ভুগে থাকেন। তাই রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল লাগিয়ে নিন।
যাদের নখ ভঙ্গুর প্রকৃতির হয়, তারা গরম জলের মধ্যে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল দিয়ে সেই জলে নখ ডুবিয়ে রাখুন। কিছুদিন করলে উপকার পাবেন।
চুলের ডগা নিয়মিত ফাটলে নারকেল তেলের সঙ্গে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল মিশিয়ে প্রতিদিন মাথায় লাগান।

No comments:
Post a Comment