দিল্লিতে হিংসার ঘটনায় নিষ্ক্রিয়তা ও পক্ষপাতিত্বের জন্য দিল্লি পুলিশকে আক্রমন করেছিলেন। পাশাপাশি বিজেপি নেতা কপিল মিশ্রের বিরুদ্ধে এফআইআরের
নির্দেশও দিয়েছিলেন। দিল্লি হাইকোর্টের সেই বিচারক এস মুরলীধরকে রাতারাতি বদলির
নির্দেশ দেওয়া হলো। দিল্লি হাইকোর্টের বিচারক এস মুরলীধরকে বদলি করে দেওয়া হল
পাঞ্জাব হরিয়ানা আদালতে।
দিল্লিতে
হিংসার ঘটনাকে
কেন্দ্র করে দিল্লি হাইকোর্ট যা নির্দেশ দিয়েছে তাতে অন্তত চার জন বিজেপি নেতা
প্রবল বিপাকে পড়তে পারেন। দিল্লির হিংসা নিয়ে শুনানিতে প্রথমেই পুলিশকে তীব্র ভর্ৎসনা করে দিল্লি হাইকোর্ট। অশান্তির মোকাবিলায় তারা কার্যত
ব্যর্থ হয়েছে, একথা কোনও রাখঢাক না রেখেই বলে দেয় আদালত। সেই সঙ্গে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়, গত কয়েক দিনে উস্কানিমূলক বার্তা যাঁরা দিয়েছেন তাঁদের সবার বিরুদ্ধে
এফআইআর করতে হবে।
দিল্লি হাইকোর্টের ওই শুনানিকে কেন্দ্র করে আদালতকক্ষে
যথেষ্ট উত্তেজনা ছিল। শুনানি চলাকালীনই উসকানিমূলক কয়েকটি ভিডিও চালানো হয়।বিজেপি
নেতা কপিল মিশ্র ছাড়াও তিন বিজেপি নেতা, অনুরাগ ঠাকুর, অভয় বর্মা আর পরবেশ বর্মার ভিডিও
বার্তাগুলি আদালত দেখে। সেই বিচারককেই রাতারাতি বদলির ঘটনায়
প্রবল বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
তবে গত ১২ ফেব্রুয়ারি মুরলীধরকে বদলি করার সুপারিশ
করেছিল সুপ্রিম কোর্টের কলেজিয়াম। সেই সুপারিশেই অবশ্য শিলমোহর দিল কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রক।

No comments:
Post a Comment